নিজেদের মাঠে আতিথ্য দেওয়া বায়ার্ন ম্যাচের প্রথমার্ধে কোনো গোল পায়নি। ৬৯ মিনিটের মাথায় দলের হয়ে প্রথম গোলটি করেন রবার্ট লেভানোডফস্কি।
ঘরের মাঠে দুর্দান্তই ছিল বায়ার্ন। তবে গ্রিস চ্যাম্পিয়নরা ছাড় দেয়নি। দুই দলের পরিসংখ্যান সেটারই ইঙ্গিত দেয়। বায়ার্ন যেখানে ২৭টি শট নিয়েছে সেখানে মাত্র ৩টি শট নিয়েছে অলিম্পিয়াকোস। বায়ার্ন যেখানে টার্গেটে ১১টি শট নিয়েছে সেখানে গ্রিসের জায়ান্টরা কোনো শটই নিতে পারেনি। দুর্দান্ত বায়ার্নকে তবুও দুটির বেশি গোল করতে দেয়নি অলিম্পিয়াকোস।
৭০ শতাংশ বল নিজেদের দখলে রেখে খেলেছে ম্যানুয়েল ন্যুয়ের, মার্টিনেজ, বেঞ্জামিন পাভার্ড, আলাবা, জশুয়া কিমিচ, থমাস মুলার, কিংসলে কোম্যান, গ্যানব্রি, লেভানোডফস্কিরা। পুরো ম্যাচে ২২টি ফাউল হলেও মজার ব্যাপার হলো কোনো খেলোয়াড় লাল কার্ড তো দূরের কথা হলুদ কার্ডও দেখেননি।
গ্রুপ ‘বি’ এই জয়ে টেবিলের শীর্ষেই রইল বায়ার্ন। চার ম্যাচের চারটিতেই জিতে সর্বোচ্চ ১২ পয়েন্ট জার্মান জায়ান্টদের। আর চার ম্যাচের একটিতে ড্র করে গ্রিসের চ্যাম্পিয়ন অলিম্পিয়াকোসের সংগ্রহ ১ পয়েন্ট, অবস্থান তলানিতে।
বাংলাদেশ সময়: ০২০৫ ঘণ্টা, নভেম্বর ০৭, ২০১৯
এমআরপি