ঢাকা, রবিবার, ৮ অগ্রহায়ণ ১৪৩১, ২৪ নভেম্বর ২০২৪, ২২ জমাদিউল আউয়াল ১৪৪৬

স্বাস্থ্য

বাংলাদেশিদের চিকিৎসায় হেলথ এন কেয়ার

ভাস্কর সরদার, কলকাতা করেসপন্ডেন্ট | বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম
আপডেট: ২০৪০ ঘণ্টা, আগস্ট ১৪, ২০১৩
বাংলাদেশিদের চিকিৎসায় হেলথ এন কেয়ার

কলকাতা: পশ্চিমবঙ্গের রাজধানী কলকাতায় চিকিৎসা করাতে চান? বা দেখাতে চান ভারতের কোনো বিশেষজ্ঞ চিকিৎসককে? কিন্তু ভাবছেন কোথায় যাবেন, কীভাবে যোগাযোগ করবেন অথবা সেখানে গিয়ে কীভাবে সমস্ত ব্যবস্থা করবেন? আপনাদের সমস্ত চিন্তার একটাই সমাধান ‘হেলথ এন কেয়ার’।

 ‘হেলথ এন কেয়ার’ কীভাবে আপনাকে সাহায্য করবে?

একটি ফোন অথবা একটি ই-মেইল করে আপনার সমস্যার কথা জানান।

২৪ ঘণ্টার মধ্যে ‘হেলথ এন কেয়ার’ আপনাকে দেবে সঠিক পরামর্শ। আপনার সমস্যা অনুযায়ী বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের সঙ্গে পরামর্শ করে আপনার চিকিৎসার ব্যবস্থা, হাসপাতালের ব্যবস্থা, ওষুধের ব্যবস্থা সবকিছু করে দেবে ‘হেলথ এন কেয়ার’।

শুধু তাই নয়- আপনার জন্য হোটেল বুকিং, গাড়ি, কারেন্সি এক্সচেঞ্জ সবকিছুরই ব্যবস্থা করবে ‘হেলথ এন কেয়ার’। কলকাতায় আপনার পা রাখা থেকে সুস্থ হয়ে দেশে ফেরা পর্যন্ত  ‘হেলথ এন কেয়ার’ আপনার সঙ্গে থাকবে প্রতিটি পদক্ষেপে।

কী কী ধরনের চিকিৎসার ক্ষেত্রে  ‘হেলথ এন কেয়ার’ আপনাকে সাহায্য করতে পারে?

সমস্ত ধরনের চিকিৎসায় আপনাকে সাহায্য করবে ‘হেলথ এন কেয়ার’। হার্ট, কিডনি, চোখ, হাঁটু, স্কিন, চুল, সন্তানহীনতা বা বন্ধ্যাত্ব থেকে শুরু করে সমস্ত ধরনের জটিল অসুখের ক্ষেত্রে সবচেয়ে আধুনিক চিকিৎসার ব্যবস্থা করবে ‘হেলথ এন কেয়ার’।

 কলকাতায় চিকিৎসার সুবিধা কী কী?

কোনো চিকিৎসকই সঠিক চিকিৎসা করতে পারেন না,  যদি তিনি রোগীর সমস্যার কথা বুঝতেই না পারেন। ভাষা বাংলা হওয়াতে রোগী এবং চিকিৎসক একে অপরের কথা পরিষ্কার বুঝতে পারেন যেটি ভারতের অন্য কোনো প্রদেশে সম্ভব নয়।

এছাড়া কলকাতায় আছে বিশ্বমানের চিকিৎসা পদ্ধতিসহ অসংখ্য সুপার স্পেশালিটি হাসপাতাল। এই হাসপাতালগুলিতে আছে বিশ্বের আধুনিকতম ব্যবস্থা। পৃথিবীর বহু দেশ থেকে অসংখ্য মানুষ প্রতিদিন কলকাতায় চিকিৎসা করাতে আসেন।

কলকাতার আবহাওয়া বাংলাদেশের আবহাওয়ার মতোই। তাই রোগীর এই আবহাওয়ায় মানিয়ে নিতে অসুবিধা হয় না। রোগী এতে তাড়াতাড়ি সুস্থ হয়ে ওঠেন। খাদ্যাভ্যাসের দিক থকে কলকাতা বাঙালির জন্য আদর্শ। এর ফলে রোগী এবং তার বাড়ির লোকজনের কোনোরকম সমস্যা হয়না।

খরচের দিক থেকেও কলকাতা সব থেকে সস্তা

কলকাতায় হোটেল, খাওয়া-দাওয়াসহ অন্যান্য খরচ ভারতের অন্যান্য মেট্রো শহরগুলির থেকে কয়েক গুণ কম। তাই রোগী অনেক কম খরচেই বিশ্বের সেরা চিকিৎসা পেতে পারেন।

এছাড়া অসুস্থ রোগীকে নিয়ে দূর-দূরান্তে যাওয়া আশা করা খুবই অসুবিধাজনক। বাংলাদেশ থেকে কলকাতায় যাওয়া-আসা করতে সময় খুব কম লাগে তাই অসুস্থ রোগীকে নিয়ে আসা-যাওয়ার ক্ষেত্রে অনেক সুবিধা রয়েছে।

সর্বোপরি রয়েছে ‘হেলথ এন কেয়ার’ সব সময় আপনাকে সাহায্য করবে। শুধু কলকাতায় থাকার সময়ই নয়, বাংলাদেশে ফেরার পরেও আপনার সঙ্গে যোগাযোগ রাখবে ‘হেলথ এন কেয়ার’। দরকার মতো আপনাকে সাহায্যও করবে।

প্যাথলজিক্যাল পরীক্ষা
‘হেলথ এন কেয়ার’ সবচেয়ে আধুনিক প্যাথলজিক্যাল পরীক্ষার ব্যবস্থা করে থাকে। NABH  স্বীকৃত প্যাথলজিক্যাল ল্যাবে এ পরীক্ষাগুলো করানো হয়। NABH(National Accreditation Board For Hospitals & Healthcare Providers)  ভারত সরকারের মেডিকেল সংক্রান্ত মান নির্ধারণের একটি সংস্থা। সর্বোচ্চ মানের প্যাথলজিক্যাল পরীক্ষাগারগুলোকে এই স্বীকৃতি দেওয়া হয়।

অ্যাম্বুলেন্স পরিসেবা
‘হেলথ এন কেয়ার’ ২৪ ঘণ্টা তার রোগীদের জন্য অ্যাম্বুলেন্স পরিসেবার ব্যবস্থা করে থাকে। দরকার মতো বিশেষ প্রযুক্তি সম্পন্ন ICCU পরিসেবাযুক্ত অ্যাম্বুলেন্স-এর ব্যবস্থা করা হয়।

কলকাতা ও তার আশেপাশের জায়গাসহ ভারতে ভ্রমণের ব্যাপারে ‘হেলথ এন কেয়ার’ কীভাবে আপনাকে সাহায্য করবে?

চিকিৎসার পর স্বাস্থ্য উদ্ধারে অনেক সময় রোগীদের কিছুটা ভ্রমণের দরকার হয়। তাছাড়াও গোটা ভারতে আছে বহু দর্শনীয় জায়গা। এ ক্ষেত্রে আপনার টিকিট বুকিং থেকে যাবতীয় বিষয়ে সাহায্য করবে ‘হেলথ এন কেয়ার’।

হেলথ এন কেয়ার-এর আছে কলকাতা ভ্রমণের একটি বিশেষ প্যাকেজ। এছাড়াও শান্তিনিকেতন, দীঘা, পুরী, সুন্দরবনসহ ভারতের যেকোনো জায়গায় যেতে চাইলে তার সমস্ত ব্যবস্থা করবে ‘হেলথ এন কেয়ার’।

তাই আর দেরি নয় । রোগ পুষে না রেখে একটি ফোন বা ইমেল করুন  ‘হেলথ এন কেয়ার’-এ। আর নিশ্চিন্ত হয়ে যান আপনার আপনার শরীর স্বাস্থ্য নিয়ে।

এসব তথ্য জানিয়েছেন ‘হেলথ এন কেয়ার’-এর মার্কেটিং ম্যানেজার সন্দীপ মুখোপাধ্যায়।

‘হেলথ এন কেয়ার’-এ যোগাযোগ করুন

মোবাইল-+৯১ ৯২৩৯৬০৮৭৭০
+৯১ ৮৪২০২৫২৩০৫
ইমেইল- [email protected]

বাংলাদেশ সময় : ২০২২ ঘণ্টা, আগস্ট ১৪, ২০১৩
সম্পাদনা: আসিফ আজিজ, নিউজরুম এডিটর

বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম'র প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।