হার্ট ভাল্ব এবং পেস মেকারের মূল্য নির্ধারণ নিয়ে মঙ্গলবার (২৮ নভেম্বর) এক সভায় ওষুধ প্রশাসন অধিদফতরের মহাপরিচালক মেজর জেনারেল মোস্তাফিজুর রহমান বলেন, যে পেস মেকার ইতিমধ্যে বাংলাদেশে রয়েছে তার দাম পরে বাড়ানো যাবে না এবং ডাবল সিলও মারা যাবে না।
তিনি জানান, বর্তমানে ৩ কোম্পানির পেস মেকার দেশের ৫টি প্রতিষ্ঠান আমদানি করছে।
সভায় ৫টি লোকাল এজেন্টের মালিক, হাসপাতালগুলোর প্রতিনিধিসহ সরকারি-বেসরকারি বিভিন্ন বিভাগের প্রতিনিধিরা উপস্থিত ছিলেন।
সভায় জানানো হয়, বর্তমানে সিঙ্গেল চেম্বার পেস মেকারের ৭টি মডেলের দাম ৬৫ হাজার থেকে ১ লাখ ১০ হাজার টাকা পর্যন্ত, যার মধ্যে ৪টি মডেল রেজিস্ট্রার্ড।
এছাড়াও বিভিন্ন মডেলের পেস মেকারের দামের মধ্যে সামঞ্জস্যের অভাব রয়েছে। আবার কিছু হাসপাতাল পেস মেকারের দামের ওপর ভ্যাট ও ট্যাক্স নিচ্ছে।
মোস্তাফিজুর রহমান আরও জানান, এ অবস্থা থেকে উত্তরণের জন্য এমআরপি নির্ধারণের উদ্যোগ নিয়েছে ওষুধ অধিদফতর। প্রতি ৬ মাস পর পর বা সুবিধামতো সময়ে এ মূল্য নির্ধারণ করা হবে।
আগামী ৭ থেকে ১০দিনের মধ্যেই পেসমেকারের একটি মূল্য নির্ধারণ করে হাসপাতালগুলোতে পৌঁছে দেয়া হবে বলেও জানান তিনি।
বাংলাদেশ সময়: ১৫৪২ ঘণ্টা, নভেম্বর ২৮, ২০১৭
এমএন/এসএইচ