শুক্রবার (২ আগস্ট) পার্বতীপুর শহরের একটি প্যাথলজি সেন্টারতে রক্ত পরীক্ষা করলে হেলাল হোসেনের ডেঙ্গুর জীবাণু ধরা পড়ে। ডেঙ্গুজ্বরে আক্রান্ত চিকিৎসাসেবা ও পরামর্শের জন্য সাতটি কন্ট্রোল রুম চালু করা হয়েছে।
আক্রান্তরা হলেন- পার্বতীপুর উপজেলার হাবড়া ইউনিয়নের পশ্চিম শেরপুর (ভেমটিয়া) গ্রামের জীবন সরকারের ছেলে পলাশ সরকার (১৭), একই ইউনিয়নের রামরায়পুর চৌধুরীপাড়ার মৃত নরেন্দ্রনাথ পালের স্ত্রী সুরবালা (৬০), পার্বতীপুর শহরের গুলশান নগর মহল্লার পৌর কাউন্সিলর কৈলাশ প্রসাদের ছেলে রনিৎ প্রসাদ সোনার (১৭), পার্বতীপুর মডেল থানার উপ-পরিদর্শক (এসআই) আতিকুজ্জামানের ছেলে আরাফাত হোসেন (৯), উপজেলার বেলাইচন্ডি ইউনিয়নের বেলাইচন্ডি গ্রামের মো. আব্দুস সামাদের ছেলে আসাদ আলী (৩৮), একই ইউনিয়নের খাজেরপাড়া গ্রামের হেলাল হোসেন (২১) ও সাহেব পাড়া মহল্লার মাসুমা (২০)।
আক্রান্তদের মধ্যে পলাশ, আরাফাত, রনিৎ, আসাদ আলী ও হেলাল রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি রয়েছেন।
পার্বতীপুর উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. মো. আব্দুল্লাহেল মাফী ও স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের মেডিকেল অ্যাসিসটেন্ট (চিকিংসা সহকারী) ডা. হারুন শুক্রবার সন্ধ্যায় বাংলানিউজকে জানান- প্রতিদিন গড়ে প্রায় ৬০ ব্যক্তি জ্বরে আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালের বহির বিভাগে চিকিৎসা নিতে আসছেন। ডেঙ্গুজ্বরে আক্রান্ত চিকিৎসাসেবা ও পরামর্শের জন্য সাতটি কন্ট্রোল রুম চালু করা হয়েছে।
বাংলাদেশ সময়: ০৬৫৫ ঘণ্টা, আগস্ট ০৩, ২০১৯
ওএইচ/