এর মধ্যে কিশোরগঞ্জ ২৫০ শয্যা জেনারেল হাসপাতালে ৪৫ জন, বাজিতপুর জহুরুল ইসলাম মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে ৩১, প্রেসিডেন্ট আবদুল হামিদ মেডিক্যাল কলেজ ও হাসপাতালে ২ জন, করিমগঞ্জ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ১০ জন, বাজিতপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ৩ জন, পাকুন্দিয়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ২ জন, কুলিয়ারচর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ৬ জন, নিকলী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ১ জন, তাড়াইল উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ৫ জন, ভৈরব উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ৯ জন এবং হোসেনপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ১ জন ডেঙ্গু রোগী চিকিৎসাধীন।
এদিকে, জেলা সদরের বাইরেও বিভিন্ন উপজেলায় ছড়িয়ে পড়েছে ডেঙ্গু।
এদের মধ্যে ময়মনসিংহ মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় একজনের মৃত্যু হয়েছে। হাসপাতালগুলোতে বিনামূলে ডেঙ্গু শনাক্তকরণ কিট পাওয়া গেলেও বাইরের ক্লিনিক থেকে রোগীদের রক্তের প্লাটিলেট পরীক্ষা করতে হচ্ছে। এতে করে রোগীরা বিনামূল্যে সেবা পাচ্ছেন না।
কিশোরগঞ্জের সিভিল সার্জন ডা. মো. হাবিবুর রহমান বাংলানিউজকে জানান, ডেঙ্গু শনাক্তকরণ কিটের স্বল্পতা থাকলেও চিকিৎসায় কোনো প্রভাব পড়ছে না। হাসপাতালগুলোতে চিকিৎসকরা আন্তরিকতার সঙ্গে কাজ করে ডেঙ্গু পরিস্থিতির সামাল দিয়ে আসছেন।
বাংলাদেশ সময়: ০৩২৮ ঘণ্টা, আগস্ট ১৫, ২০১৯
আরএ