দেশে ২১ জানুয়ারি থেকে মোট কোয়ারেন্টিনে আছেন ২৩ হাজার ৬৮৪ জন। কোয়ারেন্টিন থেকে মোট ছাড়পত্র পেয়েছেন ৪ হাজার ৬২১ জন।
রোববার (২২ মার্চ) সন্ধ্যায় স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের অতিরিক্ত মহাপরিচালক (প্রশাসন) অধ্যাপক ডা. নাসিমা সুলতানার সই করা এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, সারাদেশে প্রাতিষ্ঠানিক কোয়ারেন্টিনের জন্য ২৮৫টি প্রতিষ্ঠান প্রস্তুত করা হয়েছে। এসব প্রতিষ্ঠানের মধ্যে ১৬ হাজার ৫০৫ জনকে সেবা দেওয়া যাবে। আইসোলেশনের জন্য ৪ হাজার ৫১৫টি শয্যা প্রস্তুত করা হয়েছে। এর মধ্যে ঢাকায় আছে ১ হাজার ৫০টি শয্যা।
এছাড়া ঢাকার কুয়েত মৈত্রী হাসপাতাল, শেখ রাসেল গ্যাস্ট্রোলিভার হাসপাতাল, রিজেন্ট হাসপাতালের উত্তরা ও মিরপুর শাখা, যাত্রাবাড়ীর সাজেদা ফাউন্ডেশন হাসপাতলে ২৯টি আইসিইউ প্রস্তুত রয়েছে। পাশাপাশি আরও ১৬টি আইসিইউ শয্যা প্রস্তুতির কাজ চলছে। কুয়েত মৈত্রী হাসপাতালে ৫টি ডায়ালাইসিস শয্যা প্রস্তুত আছেন। আশকোনা হজ ক্যাম্পে সেনাবাহিনীর ব্যবস্থাপনায় ৩০০ জনকে কোয়ারেন্টিনে রাখার ব্যবস্থা রয়েছে।
আইইডিসিআরের তথ্য উল্লেখ করে এই সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, করোনা ভাইরাস (কভিড-১৯) আক্রান্ত সন্দেহে এ পর্যন্ত নমুনা পরীক্ষা করা হয়েছে ৫৬৪ জনের। গত ২৪ ঘণ্টায় ৬৫ নমুনা পরীক্ষা হয়েছে। নমুনা পরীক্ষায় পজিটিভ এসেছে তিনজনের। এ পর্যন্ত সর্বমোট ১৮৭ জন আইসোলেশনে ছিলেন। এদের মধ্যে ছাড়পত্র নিয়েছে ১৪৭ জন।
বাংলাদেশ সময়: ১৪১৩ ঘণ্টা, মার্চ ২৩, ২০২০
পিএস/এইচএডি/