এদের মধ্যে কিশোরগঞ্জ সদর উপজেলায় ২৮ জন, হোসেনপুরে ২৪ জন, করিমগঞ্জে ২১ জন, তাড়াইলে ৯ জন, পাকুন্দিয়ায় ৩০ জন, কটিয়াদীতে ১০২ জন, কুলিয়ারচরে ২৫ জন, ভৈরবে ৭৭ জন, নিকলীতে ৩ জন, বাজিতপুরে ১৩ জন, ইটনায় ১১ জন, মিঠামইনে ১২ জন ও অষ্টগ্রামে ১৬ জন হোম কোয়ারেন্টিনে রয়েছেন।
এর মধ্যে জেলার অষ্টগ্রাম উপজেলায় প্রাতিষ্ঠানিক কোয়ারেন্টিনে (একটি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়) ১৬ জন এবং ভৈরব ২০ শয্যার হাসপাতাল ও ট্রমা সেন্টারে ১৪ জনকে রাখা হয়েছে।
সোমবার (২৩ মার্চ) বিকেলে কিশোরগঞ্জ সিভিল সার্জন ডা. মো. মুজিবুর রহমান বাংলানিউজকে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
তিনি জানান, হোম কোয়ারেন্টিনে থাকা প্রবাসীরা নিজ নিজ বাড়িতে থাকবেন। তবে অষ্টগ্রাম উপজেলায় প্রাতিষ্ঠানিক কোয়ারেন্টিনে ১৬ জন ও ভৈরব ২০ শয্যার হাসপাতাল ও ট্রমা সেন্টারে ১৪ জনকে রাখা হয়েছে। সেখানে তারা স্বাস্থ্য বিভাগের তত্ত্বাবধানে রয়েছেন। তাদের মধ্যে কারও করোনা আক্রান্ত হওয়ার লক্ষণ দেখা যায়নি।
এদিকে ১৪ দিনের হোম কোয়ারেন্টিনে শেষ হওয়ায় সোমবার ৪১ জনসহ সর্বমোট ২১৬ জন স্বাভাবিক অবস্থায় ফিরে গেছেন।
বাংলাদেশ সময়: ২১৪০ ঘণ্টা, মার্চ ২৩, ২০২০
এসআরএস