সোমবার (৩০ মার্চ) সকালে মেশিনটি শেবামেক হাসপাতালে পৌঁছায়। পিসিআর মেশিনটি কলেজের একাডেমিক ভবনের দ্বিতীয় তলার মাইক্রোবায়োলজি বিভাগে স্থাপন করা হবে।
বিষয়টি নিশ্চিত করে কলেজের অধ্যক্ষ অধ্যাপক ডা. অসীত ভূষণ দাস বাংলানিউজকে জানান, পিসিআর মেশিনসহ এটির সঙ্গে থাকা যাবতীয় সরঞ্জাম সকালে কলেজে এসে পৌছেছে। মঙ্গলবার (৩১ মার্চ) প্রকৌশলীর আসবেন, তাদের সঙ্গেও বাকি থাকা কিছু যন্ত্রাংশ নিয়ে আসা হবে।
তিনি বলেন, প্রকৌলশীদের নির্দেশনা অনুযায়ী যে কক্ষে যন্ত্রটি বসানো হবে, সেই কক্ষটি প্রস্তুত করা হবে। যদিও কলেজের পক্ষ থেকে এবং গণপূর্ত বিভাগের সহায়তায় এরইমধ্যে কক্ষটির বাহ্যিক প্রস্তুতের কাজ শুরু করা হয়েছে। তবে এ বিষয়ে প্রকৌশলীদের পরামর্শ নিতে হবে, কারণ এখানে নিরাপত্তাজনিত কিছু বিষয় রয়েছে।
সবকিছু সঠিকভাবে শেষ হলে দ্রুতই করোনা ভাইরাসের নমুনা সংগ্রহের পর পরীক্ষা-নিরীক্ষার কাজ শুরু করা হবে। তবে, আমাদের এখানে চিকিৎসক থেকে শুরু করে জনবলের সংকট রয়েছে। আর মেশিনটি রক্ষণাবেক্ষণের জন্য প্রশিক্ষিত জনবলের প্রয়োজন। যে দিকটিও আমরা কর্তৃপক্ষকে অবহিত করেছি।
এদিকে সাতদিনের মধ্যে শেবামেকে করোনা টেস্ট শুরু হওয়ার আশাবাদ ব্যক্ত করেছেন জেলার সিভিল সার্জন ডা. মনোয়ার হোসেন।
বাংলাদেশ সময়: ১৭৫৫ ঘণ্টা, মার্চ ৩০, ২০২০
এমএস/ওএইচ/