শুক্রবার (২৪ এপ্রিল) হাসপাতাল প্রাঙ্গণে এক নিয়মিত ব্রিফিংয়ে এমনটাই জানিয়েছেন আইসিসিবির প্রধান পরিচালন কর্মকর্তা এমএম জসীম উদ্দিন।
হাসপাতালের কাজের সার্বিক অগ্রগতি নিয়ে তিনি বলেন, ‘আমাদের ২০৮৪টি বেড তৈরির লক্ষ্যমাত্রা রয়েছে।
হাসপাতাল হস্তান্তরের বিষয়ে জসীম উদ্দিন বলেন, ‘আমাদের বাকি কাজগুলো সম্পন্ন করা আর দুই থেকে তিনদিনের ব্যাপার। এগুলো হয়ে গেলে আমরা স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের কাছে এটি হস্তান্তর করবো। এরপর স্বাস্থ্য অধিদপ্তর, স্বাস্থ্য প্রকৌশল অধিদপ্তর এবং আইসিসিবি কর্তৃপক্ষ একসঙ্গে মিটিংয়ে বসবে। সেখানে পরবর্তী করণীয় নিয়ে আলোচনা হবে। ’
স্বাস্থ্য প্রকৌশল অধিদপ্তরের নির্বাহী প্রকৌশলী (ঢাকা সিটি বিভাগ) মো. মাসুদুল আলম কাজের অগ্রগতি নিয়ে সন্তোষ প্রকাশ করেন।
তিনি বলেন, ‘প্রায় এক হাজার বেড প্রস্তুত আপনারা জানেন। বেশিরভাগই স্থাপন (৭৫০) করা হয়ে গেছে। বাকি এক হাজার বেড ও এখানেই আছে। কার্পেট বিছানো হলে সেগুলোও এখানে বসিয়ে দেওয়া হবে। দুইদিন বৃষ্টি ও ঝড়ের কারণে কাজ কিছুটা বিলম্বিত হয়েছে। তবুও নতুন করে কোনো গোলযোগ না হলে এ মাসের শেষ নাগাদই আমরা স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের কাছে হস্তান্তর করতে পারবো বলে আশা রাখছি। তারপর তারা তাদের লজিস্টিক সাপোর্টের ওপর ভিত্তি করে কবে নাগাদ এটা চালু করা যায় ভাববে। তাদের ও নিশ্চই পরিকল্পনা আছে এ নিয়ে। ’
** এপ্রিলের শেষে চিকিৎসা শুরু হবে বসুন্ধরার করোনা হাসপাতালে
বাংলাদেশ সময়: ১২৩০ ঘণ্টা, এপ্রিল ২৪, ২০২০
এসএইচএস/ওএইচ/