দিবসটি উপলক্ষে সোমবার (২৬ মার্চ) সকালে কমিশন চত্বরে জাতীয় পতাকা উত্তোলন করেন উপ-হাইকমিশনার তৌফিক হাসান।
পরে জাতীয় সঙ্গীতে কণ্ঠ মেলান কলকাতার বাংলাদেশ উপ-দূতাবাসের কর্মকর্তা, কর্মচারী ও তাদের পরিবার।
এরপর মহান মুক্তিযুদ্ধের শহীদের প্রতি শ্রদ্ধা জনিয়ে এক মিনিট নীরবতা পালন ও বাণী পাঠ করা হয়। বিকেলে কলকাতার তাজ বেঙ্গল হোটেলে এক নৈশভোজের আয়োজন করা হয়।
পশ্চিমবাংলার বিনোদন জগৎ, রাজনৈতিক মহল, বুদ্ধিজীবী, শিল্পী, ক্রীড়াবিদ, ব্যবসায়ী, সাংবাদিকসহ নানা স্তরের মানুষ অনুষ্ঠানে যোগ দেন। এছাড়াও ছিলেন বিভিন্ন দেশের দূতাবাসের কর্মকর্তারা।
সমাজের সব স্তরের মানুষের দাওয়াত থাকে উপ-দূতাবাসের পক্ষ থেকে। তাজ বেঙ্গল হোটেলে একটি ছোট স্টেজ বা মঞ্চ বানানো হয় এ উপলক্ষে। সেখানে প্রথমে মর্যাদার সঙ্গে বাংলাদেশ ও পরে ভারতের জাতীয় সঙ্গীত সমবেত কণ্ঠে গাওয়া হয়। এরপর বাংলাদেশের স্বাধীনতার আত্মত্যাগ ও মহান মুক্তিযুদ্ধের বিষয়ে সংক্ষিপ্ত ইতিহাস তুলে ধরা হয় উপস্থিতদের উদ্দেশ্যে। পরে ছিল নৈশভোজ।
বাংলাদেশ সময়: ২১৫০ ঘণ্টা, মার্চ ২৬, ২০১৮
ভিএস/এএ