মঙ্গলবার (২৮ মে) মন্ত্রিসভার এই রদবদল করা হয়। রাজ্যের স্বরাষ্ট্র সচিব হয়েছেন আলাপন বন্দ্যোপাধ্যায়।
মন্ত্রিসভায় শুভেন্দু অধিকারীকে দেওয়া হয়েছে সেচ, পরিবহনমন্ত্রীর দায়িত্বে। এর আগে পরিবহন মন্ত্রণালয় তার হাতে ছিল। তথ্য প্রযুক্তি বিভাগের দায়িত্বে ছিলেন ব্রাত্য বসু। পাশাপাশি অতিরিক্ত বন দফতরের দায়িত্ব দেওয়া হলো তাকে। বনদফতরের প্রতিমন্ত্রী করা হয়েছে দমকল মন্ত্রী সুজিত বসুকে। পঞ্চায়েতমন্ত্রী দায়িত্বে বহাল থাকছেন সুব্রত মুখোপাধ্যায়।
এতো দিন জনস্বাস্থ্য ও কারিগরি বিভাগের দায়িত্বে ছিলেন মলয় ঘটক। তাকে আইন এবং শ্রম মন্ত্রণালয়ে সরিয়ে আনা হয়েছে। জনস্বাস্থ্য ও কারিগরি বিভাগ তুলে দেওয়া হয়েছে সোমেন মহাপাত্রর হাতে। পাশাপাশি পরিবেশ ও দূষণ বিভাগেরও ভার পেয়েছেন তিনি। এছাড়া উপজাতি বিভাগের দায়িত্ব সামলাতেন মুখ্যমন্ত্রী নিজেই। এবার এই দায়িত্ব পেলেন রাজীব বন্দ্যোপাধ্যায়।
মঙ্গলবার রাতে রাজ্যের প্রশাসনিক ভবন নবান্নে সংবাদ মাধ্যমের মুখোমুখি হন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।
সেখানে তিনি বলেন, নির্বাচনের পর দু-একটা রদবদল তো করতেই হয়। যদিও নতুন কাউকে মন্ত্রিসভায় সামিল করা হয়নি। বরং বর্তমান মন্ত্রীদের হাতেই একাধিক দফতরের দায়িত্ব তুলে দেওয়া হয়েছে। খরচ কমানোর উদ্দেশ্যেই এমন সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে বলে জানা গেছে।
বাংলাদেশ সময়: ০৬৩৪ ঘণ্টা, মে ২৯, ২০১৯
ভিএস/এএটি