ঢাকা, শুক্রবার, ৭ অগ্রহায়ণ ১৪৩১, ২২ নভেম্বর ২০২৪, ২০ জমাদিউল আউয়াল ১৪৪৬

ভারত

দিল্লি-দার্জিলিং-কলকাতা নতুন বছরে কাঁপবে ঠাণ্ডায়

সিনিয়র করেসপন্ডেন্ট | বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম
আপডেট: ১৪৫৬ ঘণ্টা, ডিসেম্বর ৩১, ২০২০
দিল্লি-দার্জিলিং-কলকাতা নতুন বছরে কাঁপবে ঠাণ্ডায়

কলকাতা: উত্তুরে হাওয়ার দাপটে কনকনে ঠাণ্ডার হাত ধরেই কলকাতাসহ গোটা ভরতে আসছে নতুন বছর। বৃহস্পতিবার (৩১ ডিসেম্বর) বর্ষ বিদায়ের দিন এবং শুক্রবার (১ জানুয়ারি) ইংরেজি নববর্ষে কলকাতাসহ গোটা রাজ্যে জাঁকিয়ে ঠাণ্ডা পড়বে বলে জনিয়েছে আবহাওয়া অফিস।

কেন্দ্রীয় আবহাওয়া দপ্তরের তরফে বলা হয়েছে, পূর্ব ভারতে পারদ আরও দুই থেকে তিন ডিগ্রি নামবে। কলকাতায় এদিন সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ১২ ডিগ্রি সেলসিয়াস। শুক্রবার এক ডিগ্রি কমে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ১১ ডিগ্রির আশপাশে থাকতে পারে। কয়েকদিন আগে কলকাতায় সর্বনিম্ন তাপমাত্রা নেমেছিল ১১ দশমিক ৩ ডিগ্রিতে। এখনও পর্যন্ত ওটাই ছিল মৌসুমের শীতলতম দিন।

তবে উত্তুরে হাওয়া সক্রিয় থাকলেও এই দফায় কলকাতায় সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ১০ ডিগ্রির নিচে নামবে না বলেই জানানো হয়েছে। সাধারণত ১০ ডিগ্রির নিচে তাপমাত্রা নামলে তবেই শৈত্যপ্রবাহ বলে ঘোষণা করা হয়।

তবে রাজ্যের দক্ষিণবঙ্গে এদিন সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড হারে নেমেছে। কৃষ্ণনগরে ৭ ডিগ্রি সেলসিয়াসের আশেপাশে তাপমাত্রা চলছে। যা কালিম্পংয়ের থেকেও কম। কালিম্পংয়ে এদিন সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ৭ দশমিক ৫ ডিগ্রি। একই অবস্থা পুরুলিয়ায়, সেখানে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ৭ দশমিক ৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস। পানাগড়, শ্রীনিকেতন, শিলিগুড়ি, বহরমপুর প্রভৃতি শহরে পারদ ছিল ১০ ডিগ্রির নিচে।

ইতোমধ্যে পাঞ্জাব, হরিয়ানা, রাজস্থান, উত্তরপ্রদেশ, মধ্যপ্রদেশ, দিল্লি প্রভৃতি রাজ্যে শৈত্যপ্রবাহ চলছে। রাজস্থানের চুরুতে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা প্রায় শূন্যে নেমেছে। দিল্লিতে এদিন সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল দার্জিলিংয়ের কাছাকাছি। দিল্লিতে রেকর্ড হারে পারদ পতন হয়ে ৪ ডিগ্রি, আর দার্জিলিংয়ে ২ ডিগ্রি সর্বনিম্ন তাপমাত্রা চলছে।  

বাংলাদেশ সময়: ১৪৫২ ঘণ্টা, ডিসেম্বর ৩১, ২০২১
ভিএস/এএ

বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম'র প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।