ইলেকট্রিক সিগন্যাল প্রেরণে একাধিক কেবলের মধ্যে ফাইবার অপটিক কেবল কিছুটা আলাদা ধরনের। এর মূল বৈশিষ্ট্য ইলেকট্রিক সিগন্যালকে আলোকশক্তিতে রূপান্তর করে দ্রুত ডিজিটাল তথ্য স্থানান্তর করা।
অচিরেই ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট সরবরাহে লাইট সিগন্যাল কেবলের ব্যবহার হবে। ইন্টারনেটের দ্রুত গতির চাহিদার ভিত্তিতে ব্রডব্যান্ডের গতি বাড়ানোর উদ্যোগ নেয় প্রযুক্তিবিদরা। এরই মধ্যে সাফল্যেও এসেছে।
এ মুহূর্তে যে গতিতে ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট চলছে। অচিরেই তার চেয়ে ১০ গুণ বেশি গতিসম্পন্ন ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট পাওয়া সম্ভব।
সাউদামটনস ইউনির্ভাসিটির অপটোইলেকট্রনিক্স রিসার্চ সেন্টারের মুখপাত্র ডেভিড রিচার্ডসন জানান, এ গবেষণায় ফাইবার অপটিকের ধারণক্ষমতায় সবচেয়ে বেশি তথ্য স্থানান্তরের সফল পরীক্ষা করা হয়েছে। তার ভাষ্যমতে, এ মানোন্নয়নে বেশি পরিমানে ডাটা অপেক্ষাকৃত কম সময়ে ইলেকট্রিক ফাইবার কেবলের মাধ্যমে স্থানান্তর করা সম্ভব।
তিনি আরও বলেন, পানি এবং দৈহিক শক্তির মতোই ব্যান্ডউইডথ মানুষের জন্য অপরিহার্য উপকরণ হয়ে উঠেছে। তাই ভবিষ্যৎ প্রজন্মের ইন্টারনেট চাহিদা এবং গতির কথা ভাবলে আগামী ১০ বছর পরের চাহিদার কথা চিন্তা করে পরিকল্পনা করতে হবে।
বংলাদেশ স্থানীয় সময় ২০১২ ঘণ্টা, অক্টোবর ১৮, ২০১০