শুক্রবার (২৭ এপ্রিল) বিকেল ৩টায় কোম্পানীগঞ্জ উপজেলায় নির্মাণাধীন হাইটেক পার্কের কাজ পরিদর্শনকালে বাস্তবায়নকারী সংস্থা বাংলাদেশ নৌবাহিনীকে এ নির্দেশ দেন তিনি।
প্রকল্প পরিচালক ব্যারিস্টার গোলাম সরওয়ার ভুঁইয়া পরিদর্শনকারী দলকে হাইটেক পার্কের বিভিন্ন কার্যক্রমের অগ্রগতি মাল্টিমিডিয়ার মাধ্যমে উপস্থাপন করেন।
প্রকল্প পরিচালকের তথ্যমতে, শহর থেকে প্রায় ৩০ কিলোমিটার দূরে কোম্পানীগঞ্জ উপজেলায় ১৬২ দশমিক ৮৩ একর জায়গাজুড়ে গড়ে উঠছে এই প্রকল্প।
বাংলাদেশ হাইটেক পার্ক কর্তৃপক্ষের চলমান প্রকল্পগুলোর মধ্যে সিলেট হাইটেক পার্ক অন্যতম। প্রশাসনিক নাম ‘সিলেট ইলেক্ট্রনিক সিটি’।
ইতোমধ্যে প্রকল্পটির ভূমি উন্নয়নের অধিকাংশ কাজ শেষ হয়েছে। আইসিটি পেশাজীবীদের জন্য চাকরির বড় ক্ষেত্র হবে এ পার্ক।
বাংলাদেশ নৌ-বাহিনী পরিচালিত ডক-ইয়ার্ড অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং লিমিটেড বাস্তবায়ন করছে এ প্রকল্পটি। ২০১৯ সালের শুরুর দিকে এ প্রকল্পের কার্যক্রম শেষ হবে।
তিনি জানান, এখানে দৃষ্টিনন্দন একটি সেতুর নির্মাণ (৫৩ মি. দৈর্ঘ্য এবং ১২.৪৫ মি. প্রস্থ) কাজ চলছে। ৪৯ লাখ টাকা ব্যয়ে ৪ হাজার স্কয়ার ফুটের আইসিটি ইনফরমেশন সেন্টারের নির্মাণ কাজ, ৩৩ কেবিএ বৈদ্যুতিক সংযোগ স্থাপন (৪.৫ কি.মি) এবং গভীর নলকূপ স্থাপনের কাজ শেষ হয়েছে।
এসময় উপস্থিত ছিলেন ডাক টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি মন্ত্রণালয় সর্ম্পকিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভাপতি স্থানীয় সংসদ সদস্য ইমরান আহমদ, স্থায়ী কমিটির সদস্য ও বরগুনা-২ আসনের সংসদ সদস্য শওকত হাসানুর, স্থায়ী কমিটির সদস্য সংসদ সদস্য অ্যাডভোকেট হোসনে আরা লুৎফা ডালিয়া, প্রকল্প ব্যবস্থাপনা পরিচালক হোসনে আরা বেগম, কোম্পানীগঞ্জ উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান আব্দুল বাছির, গোয়াইনঘাট কলেজের অধ্যক্ষ ফজলুল হক, কোম্পানীগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী অফিসার মো. আবু লেইছ প্রমুখ।
বাংলাদেশ সময়: ১৯৫৩ ঘণ্টা, এপ্রিল ২৭, ২০১৮
এনইউ/এএ