ঢাকা, মঙ্গলবার, ২৩ আশ্বিন ১৪৩১, ০৮ অক্টোবর ২০২৪, ০৪ রবিউস সানি ১৪৪৬

তথ্যপ্রযুক্তি

রাজশাহীতে ডিজিটাল এক্সপোর প্রস্তুতি

সাব্বিন হাসান, আইসিটি এডিটর | বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম
আপডেট: ১৯৫৬ ঘণ্টা, জানুয়ারি ৩০, ২০১২
রাজশাহীতে ডিজিটাল এক্সপোর প্রস্তুতি

রাজশাহীতে আগামী ১ ফেব্রুয়ারি থেকে শুরু হচ্ছে ‘ডিজিটাল এক্সপো’। এবারের ভেন্যু রাজশাহীর জিমনেসিয়াম।

আয়োজক বাংলাদেশ কমপিউটার সমিতির (বিসিএস) রাজশাহী শাখা।

এ প্রদর্শনীতে সহযোগিতা করছে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের অধীনস্থ আইসিটি বিজনেস প্রমোশন কাউন্সিল (আইবিপিসি)। পাঁচ দিনব্যাপী এ প্রদর্শনীর এবারর সেøাগান ‘ডিজিটাল শিক্ষাই ডিজিটাল বাংলাদেশের ভিত্তি’।

এ প্রদর্শনীতে দেশি-বিদেশি ৩৩টি তথ্যপ্রযুক্তি প্রতিষ্ঠান তাদের প্রযুক্তিপণ্য প্রর্দশন করবে। এ ছাড়াও থাকছে সাস্কৃতিক অনুষ্ঠান, সেমিনার, আলোচনা সভা, কুইজ, শিশুতোষ চিত্রাঙ্কণ প্রতিযোগিতা, ফ্রি ইন্টারনেট এবং গেমিং জোন।

এ আয়োজনের প্রস্তুতি সম্পর্কে প্রাকসাংবাদিক সম্মেলনে বক্তব্য রাখেন প্রদর্শনীর কেন্দ্রীয় সমন্বয়কারী বিসিএস পরিচালক এটি শফিক উদ্দিন আহমেদ। আরও উপস্থিত ছিলেন প্রদর্শনীর আহ্বায়ক ও বিসিএস রাজশাহী শাখার সচিব আবুল ফজল কাশেমী এবং রাজশাহীর শাখা কমিটির সভাপতি আশরাফ সিদ্দিকী নূর।

১ ফেব্রুয়ারি বিকাল ৪টায় ‘বিসিএস ডিজিটাল এক্সপো রাজশাহী২০১২’ পর্বের আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করবেন রাজশাহী সিটি করপোরেশনের মেয়র এএইচএম খায়রুজ্জামান লিটন। ১ থেকে ৫ ফেব্রুয়ারি প্রতিদিন সকাল ১০টা থেকে রাত ৮টা পর্যন্ত দর্শনার্থীদের জন্য এ প্রদর্শনী খোলা থাকবে।

এ প্রদর্শনীতে কমপিউটার হার্ডওয়্যার ও সফটওয়্যার পণ্য, নেটওয়ার্ক ও ডাটা কমিউনিকেশন, টেলিসেবা ও পণ্য, মাল্টিমিডিয়া, আইসিটি শিক্ষা উপকরণ, ল্যাপটপ, পামটপ ছাড়াও ডিজিটাল জীবনভিত্তিক প্রযুক্তিপণ্য স্থান পাবে। ২৫ হাজার বর্গফুটে ৩৫টি স্টল এবং ৫টি প্যাভিলিয়নে এসব প্রযুক্তিপণ্য দেখানো হবে।

রাজশাহীর বিভাগের বৃহত্তম এ কমপিউটার প্রদর্শনীকে বৈচিত্র্যপূর্ণ করতে পণ্য ছাড়াও শিশুদের চিত্রাঙ্কন প্রতিযোগিতা এবং সাংস্কৃতিক আয়োজন থাকছে। এতে প্রতিদিন সন্ধ্যা ৬টায় দর্শনার্থীদের জন্য থাকছে বিশেষ সাস্কৃতিক অনুষ্ঠান।

শুক্রবার (৩ ফেব্রুয়ারি) সকাল ১০টায় অনুষ্ঠিতব্য শিশু চিত্রাঙ্কন প্রতিযোগিতায় শিশু শ্রেণী থেকে তৃতীয় শ্রেণীর স্কুল শিক্ষার্থীরা অংশ নিতে পারবেন। এ জন্য অবশ্যই ২ ফেব্রুয়ারির মধ্যে নিবন্ধন করতে হবে।

প্রবেশমূল্য ১০ টাকা। এতে স্কুল শিক্ষার্থীরা বিনামূল্যে প্রবেশ করতে পারবে। এ ছাড়াও বিক্রিত টিকেট নিয়ে সমাপনী দিনে র‌্যাফেল ড্র অনুষ্ঠিত হবে। এতে থাকবে উপহার। এ ছাড়া প্রদর্শক প্রতিষ্ঠানগুলোর আয়োজনে মেলায় থাকবে বিভিন্ন তথ্যপ্রযুক্তি পণ্যের বিশেষায়িত প্রদর্শনী ও কুইজ প্রতিযোগিতা।

এ আয়োজনের প্ল্যাটিনাম স্পন্সর ইন্টারনেট সেবাদাতা বাংলালায়ন। গোল্ড স্পন্সর ফুজিৎসু, লজিটেক এবং স্যামসাং। সিলভার স্পন্সর আসুস এবং ইউনাইটেড কমপিউটার সেন্টার (ইউসিসি)। গণমাধ্যম সহযোগিতায় সময় টেলিভিশন, দৈনিক সোনার দেশ এবং রেডিও পদ্মা।

বাংলাদেশ সময় ১৯৫৭ ঘণ্টা, জানুয়ারি ৩০, ২০১২

বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম'র প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।