উত্তর কোরিয়া বলছে, তারা পানির নিচের একটি ড্রোন পরীক্ষা করেছে যেটি একটি তেজস্ক্রিয় সুনামি ঘটানোর ক্ষমতা রাখে।
গোপন এই অস্ত্র গেল মঙ্গলবার দক্ষিণ হামগিয়ং প্রদেশে পানির নিচে নেওয়া হয়।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ড্রোনটি পানির ৮০ থেকে ১৫০ মিটার নিচে ৫৯ ঘণ্টা ঘুরে বেড়ায়। পরে পূর্ব উপকূলে এটি গিয়ে বিস্ফোরিত হয়।
উত্তর কোরিয়ার নতুন অস্ত্রের ক্ষমতা পরীক্ষার দাবি নিয়ে বিশ্লেষকরা সতর্ক হওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন।
কোরিয়ান উপদ্বীপে এ নিয়ে নতুন করে উত্তেজনা বেড়েছে, কেননা যুক্তরাষ্ট্র ও দক্ষিণ কোরিয়ার যৌথ সামরিক মহড়া বুধবার থেকে শুরু হয়েছে।
দক্ষিণ কোরিয়ার প্রেসিডেন্ট ইউন সুক ইওল শুক্রবার বলেন, তিনি এটি নিশ্চিত করবেন যে, উত্তর কোরিয়াকে বেপরোয়া উস্কানির জন্য মূল্য দিতে হবে।
হেইল, উত্তর কোরিয়ার এই অস্ত্র এমনভাবে তৈরি করা হয়েছে, যা শত্রুর জলযান ও বন্দরে হামলা চালাতে পারে অতিমাত্রায় তেজস্ক্রিয় ঢেউ তৈরি করে। কেসিএনএ এমনটি বলেছে।
কেসিএনএ আরও বলেছে, পানির নিচের এই পারমাণবিক হামলাকারী ড্রোন যেকোনো উপকূল বা বন্দরে মোতায়েন করা হতে পারে।
এএফপি জানিয়েছে, উত্তর কোরিয়ার প্রেসিডেন্ট কিম জং উন অস্ত্র পরীক্ষার তত্ত্বাবধান করেছেন।
বাংলাদেশ সময়: ১৫৩৪ ঘণ্টা, মার্চ ২৪, ২০২৩
আরএইচ