রাশিয়ার তীব্র আক্রমণের মুখে ইউক্রেনের সামরিক সহায়তা ও বিমান প্রতিরক্ষাব্যবস্থা প্রয়োজন। অবজ্ঞা আর দীর্ঘ আলোচনায় জড়িয়ে পড়ায় মিত্র দেশগুলোর সমালোচনা করেন।
এদিকে রাশিয়ার সামরিক বাহিনী ইউক্রেনের পাঁচটি অঞ্চলে হামলা চালিয়েছে। এতে অন্তত সাতজনের প্রাণ গেছে। সাবস্টেশনসহ পাওয়ার জেনারেশন স্থাপনা ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। ইউক্রেনের কর্মকর্তারা বৃহস্পতিবার এমনটি জানান।
জেলেনস্কি বলেন, রাশিয়া রাতে ৪০টির বেশি ক্ষেপণাস্ত্র এবং প্রায় ৪০টি ড্রোন হামলা চালিয়েছে। এসব হামলায় বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই জ্বালানি অবকাঠামো লক্ষ্যবস্তু করা হয়। এসব হামলায় দেখা যায়, ইউক্রেনের বিমান প্রতিরক্ষাব্যবস্থা কতটা সংকটে।
এক্স হ্যান্ডলে এক টুইটে তিনি লেখেন, ইউক্রেনে রাশিয়ান ক্ষেপণাস্ত্র এবং ইরানের নকশা করা ওয়ান-ওয়ে ড্রোন হামলা করতে দেওয়া উচিত নয়।
প্রেসিডেন্ট বৃহস্পতিবার একটি আঞ্চলিক নিরাপত্তা শীর্ষ সম্মেলনে অংশ নিতে লিথুয়ানিয়ায় যান। তিনি বলেন, শুধু ইউক্রেনের জন্যই হুমকি নয়, রাশিয়া এর সীমান্ত লাগোয়া অন্য দেশগুলোর পাশাপাশি আন্তর্জাতিক আইনকে মূল্যায়ন করা প্রত্যেকের জন্য হুমকি।
বাংলাদেশ সময়: ২০১১ ঘণ্টা, এপ্রিল ১১, ২০২৪
আরএইচ