এক বিবৃতিতে ইরানি পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র এসমায়েল বাঘায়ি বলেছেন, যুক্তরাষ্ট্র এমনভাবে আচরণ করেছে, যা সংলাপকে অর্থহীন করে তোলে। আপনি একদিকে আলোচনার দাবি করবেন, আবার অন্যদিকে ইসরায়েলি শাসনকে ইরানের ভূখণ্ডে হামলার সুযোগ করে দেবেন—এটা একসাথে চলতে পারে না।
তিনি আরও বলেন, ইসরায়েলি শাসনব্যবস্থা কূটনৈতিক প্রক্রিয়াকে প্রভাবিত করতে সফল হয়েছে এবং ওয়াশিংটনের অনুমোদন ছাড়া এই হামলা ঘটত না।
এর আগে ইরান অভিযোগ করেছিল, ইসরায়েলের হামলায় যুক্তরাষ্ট্র জড়িত বা সহযোগী।
রবিবার(১৫ জুন) ওমানের মাসকটে যুক্তরাষ্ট্র-ইরান পরমাণু চুক্তির ষষ্ঠ দফা আলোচনা অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা ছিল, তবে ইসরায়েলি হামলার পর এই আলোচনা হবে কি না, তা অনিশ্চিত হয়ে পড়ে।
রয়টার্সকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প জানান, তিনি এবং তার দল ইসরায়েলের আসন্ন হামলার বিষয়ে অবগত ছিলেন, তবে তারা এখনো কোনো সমঝোতার সম্ভাবনা দেখছেন।
এমএম