নাম: আল-শাবাব
বার্ষিক লেনদেন: ৭ কোটি
অঞ্চল: সোমালিয়া, কেনিয়া ও উগান্ডা
অর্থের উৎস: অপহরণ ও মুক্তিপণ, অবৈধ ব্যবসা ও জলদস্যুবৃত্তি, চাঁদাবাজি ও কর।
লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য: সোমালিয়া সরকার উৎখাতের পাশাপাশি সেখান থেকে বিদেশি সৈন্যদের হটিয়ে ইসলামি খেলাফত (শাসন) প্রতিষ্ঠা।
২০০৬ সালে প্রতিষ্ঠিত আল-শাবাব সোমালিয়ার সবচেয়ে বড় সন্ত্রাসী সংগঠন। পশ্চিমা সমর্থনপুষ্ট সরকার উৎখাতের পাশাপাশি এটি সোমালিয়ায় যুদ্ধরত বিদেশি সৈন্যদের হটিয়ে দিতে লড়াই করছে। এ লক্ষ্যে সোমালিয়া, ইথিওপিয়া ও কেনিয়ায় বেসামরিক লোকজনের ওপর অসংখ্য হামলা চালিয়েছে শাবাব।
সোমালিয়ার বেশ কিছু অঞ্চলের নিয়ন্ত্রক শাবাব অবৈধ ব্যবসা, অপহরণ ও মুক্তিপণের পাশাপাশি চাঁদাবাজি ও কর আদায় করে অর্থ যোগান নিয়ে থাকে। একসময় সোমালিয়ার তৃতীয় প্রধান সমুদ্রবন্দর মাকিসামুইও এর নিয়ন্ত্রণে ছিল।
এছাড়া, বেশ কিছু বিমানবন্দর, সমুদ্রবন্দর, নদীবন্দর থেকেও শাবাবের আয় হয়। শাবাব দস্যুবৃত্তির পাশাপাশি প্রাকৃতিক সম্পদ আহরণ করেও অর্থ যোগান নিয়ে থাকে।
জানুন নবম ধনাঢ্য সন্ত্রাসী গোষ্ঠীর তথ্য:
বছরে ৫ কোটি ডলার লেনদেন রিয়েল আইআরএ‘র
বাংলাদেশ সময়: ২২৩৫ ঘণ্টা, ডিসেম্বর ২৭, ২০১৪