বুধবার (২৯ নভেম্বর) বিকেলে টুইটারে টেরিজার অফিসিয়াল অ্যাকাউন্টকে ট্যাগ করে ট্রাম্প এই পাল্টা জবাব দেন। এর আগের দিন টুইটারে অন্তত তিনটি মুসলিম বিদ্বেষী ভিডিও শেয়ার দেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট।
জবাবে মার্কিন প্রেসিডেন্ট বলেন, ‘টেরিজা মে! আমার দিকে নয়, ধ্বংসাত্মক ইসলামী সন্ত্রাসবাদের দিকে মনোযোগ দিন, যেটা যুক্তরাজ্যে চলছে। ’
যুক্তরাষ্ট্রের লাস ভেগাসে গত অক্টোবরেই এক সন্ত্রাসী হামলায় অন্তত ৫৯ জন নিহত হলেও ট্রাম্প দাবি করেন তার দেশ ভালো আছে। টুইটারে তিনি বলেন, ‘আমরা ভালোই আছি। ’
ট্রাম্প বরাবরই তার কর্মকাণ্ড ও কাণ্ডজ্ঞানহীন টুইটের জন্য বিতর্কিত। কিন্তু তার টুইটের সমালোচনা করে টেরিজার কার্যালয় থেকে বিবৃতি অনেককে অবাক করে। তারপর আবার মার্কিন প্রেসিডেন্টের এই ‘পাটকেল’র মতো জবাবকে নজিরবিহীন বলে মনে করছে বিশ্ব সংবাদমাধ্যম।
কারণ যুক্তরাষ্ট্র ও যুক্তরাজ্য বরাবরই নিজেদের ঘনিষ্ঠ মিত্র বলে দাবি করে এবং তাদের মধ্যে ‘বিশেষ সম্পর্ক’ রয়েছে বলেও উল্লেখ করে। এমনকি যুক্তরাষ্ট্রের নির্বাচনে ট্রাম্পের অপ্রত্যাশিত জয়ের পর প্রথম কোনো বিশ্ব নেতা হিসেবে হোয়াইট হাউস সফর করেন টেরিজাই।
বাংলাদেম সময়: ১৪০৫ ঘণ্টা, নভেম্বর ৩০, ২০১৭
এইচএ/