ট্রাম্প প্রশাসনের এক কর্মকর্তা মঙ্গলবার (১৬ জানুয়ারি) এই ঘোষণা দেন। তিনি বলেন, সাড়ে ১২ কোটি ডলারের মধ্যে সাড়ে ৬ কোটি ডলার প্রত্যাহার করে নেয়া হবে।
জাতিসংঘের সংশ্লিষ্ট এজেন্সি যুক্তরাষ্ট্রের দেয়া অর্থ কিভাবে ব্যবহার করছে, মূলত তা খতিয়ে দেখার জন্যই এই ব্যবস্থা।
‘প্রতিবছর (ফিলিস্তিনিদের) কোটি কোটি ডলার দিয়েও (আমরা) কোনো প্রশংসা পাই না। এরা শান্তি আলোচনায়ও আসতে চায় না। ’ --এই মর্মে গত ২ জানুয়ারি দেয়া এক টুইটে প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ফিলিস্তিনিদের জন্য দেয়া সাহায্যের বড় অংশ বন্ধ করে দেবেন বলে হুমকি দিয়েছিলেন।
ট্রাম্প প্রশাসন সে হুমকিরই বাস্তবায়ন করতে যাচ্ছে---এমন আভাসই দিচ্ছে বিভিন্ন আন্তর্জাতিক সংবাদমাধ্যম।
তবে এই হোয়াইট হাউস কর্মকর্তার দাবি, ট্রাম্পের টুইট বার্তার সঙ্গে এই সিদ্ধান্তের কোনো সম্পর্ক নেই। বরং এখনো পর্যন্ত জাতিসংঘের ত্রাণ সংস্থার মাধ্যমে এখনো ফিলিস্তিনিদের সবচেয়ে বড় সাহায্যটা যুক্তরাষ্ট্রই দিয়ে থাকে।
তার ভাষায়, ‘‘ধনী ও উন্নত অন্যসব দেশেরও সময় এসেছে তাদের কর্তব্য পালন করার। ওই অঞ্চলের নিরাপত্তা ও স্থিতিশীলতার জন্য ভূমিকা পালনে তাদেরও এগিয়ে আসতে হবে। ’’
বাংলাদেশ সময়: ১৪০৮ ঘণ্টা, জানুয়ারি ১৮, ২০১৮
জেএম