মন্ত্রণালয়ের তথ্যনুযায়ী, ২০১৭ সালের জুলাই থেকে এখন পর্যন্ত ২১৩ জন এ জ্বরে আক্রান্ত হয়েছেন। এছাড়া সর্বমোট এক হাজার ৮০ জনের শরীরে এ রোগের জীবাণু শনাক্ত করা হয়েছে।
গত সপ্তাহের সবশেষ তথ্যানুযায়ী, নতুন করে এ জ্বরে আক্রান্ত হয়েছেন ৮৩ জন, যার মধ্যে ২৮ জনের মৃত্যু হয়েছে।
ভাইরাসটি রিও ডি জেনিরো, সাও পাওলোর মতো ব্রাজিলের জনবহুল শহর ও আশপাশের এলাকায় ছড়িয়ে পড়লে সরকার এর নিয়ন্ত্রণে জরুরি টিকাদান কর্মসূচি হাতে নেয়। এ ভাইরাস বহনকারী নারী মশার মাধ্যমে হলুদ জ্বর ছড়ায়। এছাড়া বানরের শরীরেও ভাইরাসটি আক্রমণ করে।
বাংলাদেশ সময়: ০৭৫৮ ঘণ্টা, ফেব্রুয়ারি ০১, ২০১৮
জেডএস