সংবাদ মাধ্যমগুলো পুলিশের বরাত দিয়ে জানায়, মন্ত্রী বিজারানি স্ত্রী ফারিয়াকে গুলি করে হত্যা করার পর আত্মঘাতী হন। স্ত্রী ফারিহাকে তিনি তিনবার গুলি করেন।
পাকিস্তানের টিভি চ্যানেল জিইও নিউজের এক প্রতিবেদনে বলা হয়, ঘটনার আসল কারণ এখনো জানা না গেলেও পুলিশের ধারণা দাম্পত্য কলহ ও পারিবারিক বিবাদ থেকেই হয়তো এমন ঘটনা ঘটেছে।
পুলিশের দেয়া এক বিবৃতিতে বলা হয়, প্রাথমিক তদন্তে দেখা গেছে ক্রাইম সিনে পাওয়া সবকটি গুলির খোসা একই অস্ত্রের। মন্ত্রী বিজারানির মাথায় একটি আর তার স্ত্রীর গায়ে তিনটি বুলেটের ক্ষত। ঘটনার সময় তাদের বেডরুমের দরজা ভেতর থেকে বন্ধ করা ছিল।
মীর হাজর খান বিজারানি পাকিস্তান পিপলস পার্টির (পিপিপি) একজন গুরুত্বপূর্ণ নেতা ছিলেন। তিনি প্রাদেশিক এবং কেন্দ্রীয় উভয় সরকারেই মন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন। তার স্ত্রী ফারিহা রাজাক ছিলেন পেশায় সাংবাদিক।
শুক্রবাদ জুমার নামাজ শেষে মন্ত্রী বিজারানির জানাযা অনুষ্ঠিত হয়। আর তার স্ত্রী ফারিহার জানাযা অনুষ্ঠিত হয় করাচির ডিফেন্স হাউজিং অথরিটি এলাকায়।
বাংলাদেশ সময়: ১১০০ ঘণ্টা, ফেব্রুয়ারি ০৩, ২০১৮
জেএম