সংবাদ সংস্থাগুলো জানায়, শুক্রবার দ্বিতীয় ধাপের এই নিষেধাজ্ঞার কথা ঘোষণা করেন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। এর পরপরই চীনা পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় মার্কিনীদের এই পদক্ষেপকে হঠকারি বলে উল্লেখ করে।
যুক্তরাষ্ট্র মনে করে, উত্তর কোরিয়ার ওপর ক্রমাগত অথৃনৈতিক শাস্তির বোঝা চাপিয়ে যেতে থাকলে দেশটি এক সময় তার পরমাণু ও ক্ষেপণাস্ত্র কর্মসূচি ত্যাগ করতে বাধ্য হবে।
শুক্রবার সেকথাই ঘোষণা করেনছে ট্রাম্প প্রশাসন। তাদের ভাষায় দ্বিতীয় দফায় শুক্রবার আরোপ করা নিষেধাজ্ঞাই এ যাবৎকালে উত্তর কোরিয়ার ওপর আরোপিত সবচেয়ে কঠিন ও ব্যাপক নিষেধাজ্ঞা।
দ্বিতীয় স্তরের এই ব্যাপকভিত্তিক নিষেধাজ্ঞার প্রসঙ্গ উল্লেখ করে প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প হুঁশিয়ারি উচ্চারণ করে বলেন, ‘‘ এবারের নিষেধাজ্ঞার পদক্ষেপেও যদি কাজ না হয়, তাহলে গোটা বিশ্বের জন্য তা হবে খুবই দুর্ভাগ্যজনক ব্যাপার। ’’
চীনের মূল ভূখণ্ড, হংকং এবং তাইওয়ানের জাহাজ ও জ্বালানি কোম্পানিগুলোও নতুন এই মার্কিন নিষেধাজ্ঞার আওতায় এসেছে।
এক বিবৃতি চীনা পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় বলেছে, নতুন এই নিষেধাজ্হা ‘‘ দু’দেশের সম্পর্কে ক্ষতির কারণ হবে’’ । তাছাড়া যুক্তরাষ্ট্র নিজের দেশের আইন অন্য দেশের ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানের ওপর চাপিয়ে দিচ্ছে। যা অন্যায় ও অসঙ্গত।
বাংলাদেশ সময়: ১৪০০ ঘণ্টা, ফেব্রুয়ারি ২৪, ২০১৮
জেএম