গত তিন দশকের মধ্যে ভয়াবহ এ বর্ষণে এবারই সবচেয়ে বেশি মানুষের প্রাণহানির খবর জানালো কর্তৃপক্ষ।
এদিকে নিখোঁজদের উদ্ধারে উদ্ধারকর্মীরা নিরলস কাজ করে যাচ্ছেন।
ওকোইয়ামা প্রদেশে এখনও বন্যা সতকর্তা জারি রয়েছে। তবে কর্তৃপক্ষ আশা করছে, কয়েকদিনের মধ্যে আবহাওয়া পরিস্থিতির উন্নতি হবে। তখন উদ্ধার কার্যক্রমে কোনো অসুবিধা হবে না।
অন্যদিকে দেশটির প্রধানমন্ত্রী শিনজো আবে বন্যার কারণে বিদেশ সফর বাতিল করেছেন।
এর আগে জাপানের আবহাওয়া সংস্থা জানিয়েছে, কোচি অঞ্চলে তিন ঘণ্টায় ২৬.৩ সেন্টিমিটার বৃষ্টিপাত রেকর্ড করা হয়েছে। ১৯৭৬ সালের পর দেশটিতে এটিই সর্বোচ্চ বৃষ্টিপাত।
জাপান আবহাওয়া সংস্থার এক কর্মকর্তা বলেন, আমরা এর আগে এমন বৃষ্টিপাতের সম্মুখীন হইনি। এ পরিস্থিতি খুবই ভয়াবহ।
সংস্থাটি আরও জানায়, ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণও অনেক বেশি। কেননা বিশাল অঞ্চলে টানা বৃষ্টিপাতে ভূমিধস, বন্যাসহ বিভিন্ন বিপর্যয় দেখা দিচ্ছে।
শিকোকুর কোচি অঞ্চলে ভূমিধসের সতকর্তা জারি করা হয়েছে। বৃষ্টিপাত কমে গেলেও ভূমিধসের আশঙ্কা থেকে যাবে বলে মনে করছে কর্তৃপক্ষ।
বাংলাদেশ সময়: ১০৫৩ ঘণ্টা, জুলাই ১০, ২০১৮
এএইচ/জেডএস