শুরু থেকেই ছাত্র সংগঠনগুলোর সঙ্গে আন্দোলনে সক্রিয় রয়েছে আসামের শিল্পী সমাজ। এই শিল্পী সমাজকে কব্জা করতে পারলে আন্দোলনে ভাটা পড়বে।
এছাড়া আন্দোলন থেকে আসাম সাহিত্য সভাকে সরিয়ে দিতে মুখ্যমন্ত্রী তাদের সঙ্গে বৈঠক করেছেন। তাদের জন্য ১০ কোটি টাকার অনুদান ঘোষণা করেন।
বৈঠকে আমন্ত্রণ জানানো হয় বড়ো সাহিত্য সভাসহ ২৩টি জনগোষ্ঠীর সাহিত্য সভার কর্মকর্তাদের। প্রত্যেক সংগঠনের জন্য আলাদা আলাদা অনুদান ঘোষণা করা হয়েছে।
এরইমধ্যে বিষয়টি নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। তবে আসামের বিজেপি সরকারের পক্ষ থেকে বলা হচ্ছে, সিএএ বা এনআরসির সঙ্গে এর কোনো সম্পর্ক নেই।
তবে আন্দোলনে যুক্ত অনেকেই বলছেন, লক্ষ-কোটির অনুদানেই অনেক কথা বলা হয়ে যায়! এটা স্রেফ টাকা ঢেলে আন্দোলন নেভানোর চেষ্টা।
এক প্রতিক্রিয়ায় মুখ্যমন্ত্রী সর্বানন্দ সম্পর্কে সাবেক মুখ্যমন্ত্রী তরুণ গগৈ বলেছেন, গত বছরের শুরুতেও আসামবাসী সর্বানন্দকে রক্ষক মনে করতেন। এখন সকলে তাকে ভণ্ড বলছেন।
অন্যদিকে আন্দোলন থেকে সরকারি কর্মীদের দূরে রাখতে চাকরি খাওয়ার ভয় দেখানো হচ্ছে বলেও খবরে উল্লেখ করা হয়েছে।
বাংলাদেশ সময়: ১৫১৩ ঘণ্টা, জানুয়ারি ১, ২০২০
এজে