ইসরায়েলের হামলায় গাজায় এ পর্যন্ত ১৭০ জনের বেশি মানুষের মৃত্যু হয়েছে। এরমধ্যে ৪১ জন শিশুও রয়েছে।
স্পেনের রাজধানী মাদ্রিদে ফিলিস্তিনিদের সমর্থনে বিক্ষোভ অনুষ্ঠিত হয়েছে। এতে অংশ নিয়েছেন অসংখ্য মানুষ।
বিক্ষোভ অনুষ্ঠিত হয়েছে কাতারের দোহায়ও। সেখানে হাজারেরও বেশি মানুষ ইমাম মুহাম্মদ বিন আবদুল ওয়াহাব মসজিদের সামনে জড়ো হয়ে ফিলিস্তিনিদের প্রতি সংহতি জানান। এসময় বিক্ষোভকারীরা ফিলিস্তিনের পতাকা প্রদর্শন করেন।
ফিলিস্তিনিদের সমর্থনে বিক্ষোভ অনুষ্ঠিত হয়েছে জার্মানির স্টুটগার্টে।
ইরাকের রাজধানী বাগদাদে ফিলিস্তিনের সমর্থনে দেশটির পতাকা হাতে মিছিল করেছে বিক্ষোভকারীরা।
ফিলিস্তিনিদের সমর্থনে বিক্ষোভ অনুষ্ঠিত হয়েছে যুক্তরাষ্ট্রের নিউ ইয়র্ক সিটিতেও। বিক্ষোভে হাজার হাজার মানুষ গাজায় ইসরায়েলি হামলার বিরুদ্ধে স্লোগান দেন।
সাউথ আফ্রিকার ক্যাপটাউনে গাজায় ইসরায়েলের হামলার প্রতিবাদে ফিলিস্তিনিদের সমর্থনে বিক্ষোভ অনুষ্ঠিত হয়।
তুরস্কের আঙ্কারায় ফিলিস্তিনিদের প্রতি সংহতি জানিয়ে বিক্ষোভ করেছে নারীরা।
বেলজিয়ামের ব্রাসেলসেও ইসরায়েলের আগ্রাসনের বিরুদ্ধে সড়কে নেমেছে অসংখ্য মানুষ।
লেবানন-ইসরায়েল সীমান্তে দেখা দিয়েছে বিক্ষোভ।
ফিলিস্তিনিদের সমর্থনে ফ্রান্সের প্যারিসে বিক্ষোভে অংশ নেন বহু মানুষ।
জেরুজালেমের আল-আকসায় জুমাতুল বিদা আদায়কে কেন্দ্র করে সংঘর্ষের শুরু। এরপর থেকে তা দ্রুত ছড়িয়ে পড়ে।
গত সোমবারের (১০ মে) পর থেকে এ পর্যন্ত ২ হাজার ৩শ এর বেশি রকেট ছোড়া হয় গাজা থেকে। আর ইসরায়েল চালিয়ে যাচ্ছে বিমান হামলা।
সূত্র: আল জাজিরা
বাংলাদেশ সময়: ১৮০১ ঘণ্টা, মে ১৬, ২০২১
এইচএডি/