বাংলাদেশি হাফেজে কোরআনদের সুনাম এখন বিশ্বব্যাপী। এই হাফেজরা বিভিন্ন দেশে অনুষ্ঠিত আন্তর্জাতিক হিফজুল কোরআন প্রতিযোগিতায় প্রতিদ্বন্দ্বিতা অর্জন করছেন দেশের জন্য সম্মান।
২০১২ সালে আলজেরিয়ায় অনুষ্ঠিত কোরআন প্রতিযোগিতায় ৬০টি দেশের প্রতিযোগীকে পেছনে ফেলে দ্বিতীয় হয়েছিলেন মহিউদ্দীন। এবার কাতারের সরকারি এক মসজিদে তারাবির জন্য নির্বাচিত হয়েছেন তিনি।
হাফেজ মহিউদ্দীন ঢাকার যাত্রাবাড়ী অবস্থিত উস্তাজুল হুফফাজ আলহাজ হাফেজ কারী নেছার আহমাদ আন নাছিরী প্রতিষ্ঠিত মাদরাসা মারকাজুত তাহফিজ ইন্টারন্যাশনাল-এর ছাত্র।
ছাত্রের সাফল্য বিষয়ে হাফেজ কারী নেছার আহমাদ বলেন, এটি আল্লাহর বিশেষ অনুগ্রহ, তিনি আমার ছাত্রদের বারবার এমন সফলতা দিচ্ছেন। তার কাছে কতৃজ্ঞতা জ্ঞাপন করি- আলহামদুলিল্লাহ।
হাজেফ মহিউদ্দীনের বাবার নাম শামসুল হক। বাবার ইচ্ছে ছিল ছেলেকে হাফেজ বানাবেন। বাবার ইচ্ছে আগেই পূরণ হয়েছে। ছেলের এমন সাফল্যে তিনিও আপ্লুত। হাফেজ মহিউদ্দীনের তারাবি রমজানের আগেই ঠিক হয়েছিল কাতারের ওই সরকারি মসজিদে। তবে ভিসা জটিলতায় তাকে দেশ ছাড়তে হয়েছে ৫ রমজান।
বাংলাদেশ সময়: ২১০২ ঘন্টা, জুন ১৪, ২০১৬
এমএইউ/