পুশতু (আফগানিস্তান, পাকিস্তান ও ইরানের প্রচলিত ভাষা), তাজিক (তাজিকিস্তানের মূল ভাষা), ফুলানি (পশ্চিম আফ্রিকা ও মধ্য আফ্রিকার প্রায় ২০ দেশের প্রচলিত ভাষা), দ্যারী (আফগানিস্তানের ভাষা), ডাগবানি (ঘানার ভাষা) এবং নেপালি ভাষায় অনূদিত পবিত্র কোরআনের কপি এখন থেকে মসজিদে নববীর সংরক্ষিত কোরআন শরিফ রাখার তাকগুলোতে পাওয়া যাবে।
নতুন এ ছয় ভাষার কোরআন রাখার আগে ৫৫টি ভাষায় অনূদিত কোরআন তেলাওয়াতের জন্য মসজিদে নববীতে ছিল।
পৃথিবীর বিভিন্ন দেশের নানা ভাষাভাষি মুসলমানরা প্রতিদিন সৌদি আরবের মসজিদুল হারাম ও মসজিদে নববী জিয়ারত করেন। আগত মুসল্লিদের সুবিধার্থে সেখানে বিভিন্ন ভাষার কোরআন রাখা হয়; যাতে হজ-ওমরা ও জিয়ারতকারীরা সময়-সুযোগে কোরআন অর্থ ও তাফসিরসহ বুঝে তেলাওয়াত করতে পারেন।
মদিনার মসজিদে নববীর তত্বাবধায়ক কমিটির প্রধান শেখ আবদুল্লাহ বিন সালিম আওফি এ বিষয়ে বলেন, আমরা মুসলিম জাহানের প্রধান দুই মসজিদ তথা মসজিদে নববী ও মসজিদুল হারামে আগতদের সুবিধার্থে পৃথিবীর প্রায় সব ভাষার অনূদিত কোরআন চেষ্টা করছি।
ইতোমধ্যে পৃথিবীর বহুল প্রচলতি ভাষায় কোরআনের অনুবাদ প্রকাশের পর সেগুলো এ দুই মসজিদে রাখা হয়েছে। ধীরে ধীরে সব ভাষার অনূদিত কোরআন রাখা হবে- ইনশাআল্লাহ।
ইসলাম বিভাগে লেখা পাঠাতে মেইল করুন: [email protected]
বাংলাদেশ সময়: ২০৪৩ ঘণ্টা, এপ্রিল ০৬, ২০১৭
এমএইউ/