২৭ জানুয়ারি জোহরের নামাজের আগে বিশেষ মোনাজাতের মাধ্যমে শেষ হবে ইজতেমা।
এ উপলক্ষে ময়দান প্রস্তুতিতে নগরীর নবগ্রাম রোডে উপজেলা পরিষদের পেছনের অংশে সরদারপাড়া সংলগ্ন এলাকায় ব্যাপক প্রস্তুতি নেওয়া হয়েছে।
বিশাল ময়দানে তাবলিগের সাথীদের থাকার জন্য নির্মাণ করা হয়েছে বিশাল শেড। সেখানে একসঙ্গে প্রায় ১ লাখ মুসল্লি থাকতে পারবেন। এ ছাড়াও আড়াই লাখ মুসল্লি একসঙ্গে জুমার নামাজসহ ওয়াক্তিয়া নামাজ আদায় করতে পারবেন।
তাবলিগের সাথী, বিভিন্ন মাদরাসার ছাত্র এবং এলাকাবাসীর স্বেচ্ছাশ্রমের মাধ্যমে তৈরি করা হয়েছে ইজতেমার মাঠ।
বরিশালে ইজতেমা আয়োজনে সহযোগিতা করেছে বরিশাল সিটি করপোরেশন ও জেলা প্রশাসন। সম্পন্ন হয়েছে অজুখানা, পায়খানাসহ অন্যান্য স্থাপনা নির্মাণের কাজও।
২০১৫ সালের ১০ ডিসেম্বর তিন দিনব্যাপী বিশ্ব ইজতেমার বরিশাল জেলা পর্ব নবগ্রাম রোডে অনুষ্ঠিত হয়। ওই ইজতেমায় দেড় লাখ মুসল্লির একসঙ্গে জুমার নামাজ আদায় করার ব্যবস্থা করা হয়েছিল। কিন্তু মুসল্লিদের সংখ্যা এতই বেশি হয়েছিল যে, আয়োজনের সীমানা ছাপিয়ে গিয়ে মুসল্লিদের দুর্ভোগে পড়তে হয়েছিল।
বিষয়টি মাথায় রেখে এবারের ইজতেমার আয়োজন করা হয়েছে। ইজতেমার নিরাপত্তা ব্যবস্থার জন্য পুলিশ প্রশাসনের পাশাপাশি র্যাব সদস্যদের মোতায়েন করা হবে। আর তাবলিগ জামাতের নিজস্ব নিরপত্তা কর্মীতো রয়েছেই।
ইসলাম বিভাগে লেখা পাঠাতে মেইল করুন: [email protected]
বাংলাদেশ সময়: ২০১৫ ঘণ্টা, জানুয়ারি ২৪, ২০১৮
এমএইউ/