অন্যদিকে যাত্রী স্বল্পতার কারণে বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সের মোট ১৫টি নির্ধারিত ফ্লাইট বাতিল করা হয়েছে। এতে বিমানের ক্যাপাসিটি লস হয়েছে ৬ হাজার জন যাত্রীর।
হজক্যাম্প সূত্রে জানা গেছে, এখন পর্যন্ত হজ অফিসে ভিসার জন্য ডিও ইস্যু করা হয়েছে ১ লাখ ২৩ হাজার ৭৪৫ জনের। এরমধ্যে দূতাবাস থেকে ভিসা পাওয়া গেছে ১ লাখ ২২ হাজার ৩৮০ জনের, সরকারি ৬ হাজার ৭৫১টি আর বেসরকারি ১ লাখ ১৫ হাজার ৬২৯টি। এখন ভিসা হতে বাকি রয়েছে ৪ হাজার ৪১০ জনের।
মঙ্গলবার মোট ১৩টি ফ্লাইটে হজযাত্রী পরিবহনের কথা থাকলেও যাত্রী না পাওয়ায় একটি ফ্লাইট বাতিল করেছে বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্স।
আশকোনা হজ অফিসের পরিচালক মো. সাইফুল ইসলাম বলেন, আমাদের এখনও কিছু ভিসার কাজ বাকি আছে। সৌদি দূতাবাস রাত পর্যন্ত ভিসা কার্যক্রম চালু রাখবে। আশা করি, এ সময়ের মধ্যে অনেক ভিসার কাজ শেষ হবে।
বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্স সূত্রে জানা গেছে, যাত্রী না পাওয়ায় বিমান বাংলাদেশের মোট ১৫টি ফ্লাইট বাতিল করা হয়েছে।
বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সের জনসংযোগ বিভাগের মহাব্যবস্থাপক শাকিল মেরাজ বলেন, বাতিল করা ফ্লাইটের যাত্রীদের পছন্দমতো আগামী যে কোনো ফ্লাইটে সংযুক্ত করা হবে।
চলতি বছর মোট ১ লাখ ২৬ হাজার ৭৯৮ জন হজযাত্রী রয়েছেন। এ পর্যন্ত ২৬৩টি ফ্লাইটে মোট ৮৯ হাজার ১৯৫ জন হজযাত্রী সৌদি আরবে পৌঁছেছেন। এর মধ্যে সৌদি এয়ারলাইন্সের ১৩৫টি ফ্লাইটে ৪২ হাজার ৮৩৯ জন ও বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সের ১২৮টি ফ্লাইটে ৪৬ হাজার ৩৫৬ জন যাত্রী গেছেন।
বাংলাদেশ সময়: ১৪৩২ ঘণ্টা, আগস্ট ৭, ২০১৮
ইএআর/আরআর