তুরস্কের প্রেসিডেন্ট রজব তৈয়্যব এরদোগান গত ১ সেপ্টেম্বর মসজিদটি উদ্বোধন করেন। অনুষ্ঠানে দুই দেশের আরও গুরুত্বপূর্ণ ধর্মীয় ব্যক্তিত্ব ও সরকারি কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
তুরস্কের প্রেসিডেন্ট বলেন, আশা করছি, এই মসজিদ কিরগিজস্তান ও তুর্কি জনগণের মধ্যে ইতিহাস-ঐতিহ্য, ভাষা, সভ্যতা-সংস্কৃতি, বিশ্বাস, চেতনাবোধ ও ভ্রাতৃত্বের স্মারক হয়ে থাকবে। পাশাপাশি মসজিদটি দুই দেশের মধ্যে একতা ও শান্তি আনবে। আমরা পৃথক রাষ্ট্র হলেও এক জাতি। সবকিছুর ওপরে আমরা মুসলিম উম্মাহ।
মসজিদটিতে ৩৭ মিটার লম্বা গম্বুজ এবং ৪টি সুরম্য মিনার রয়েছে। আয়তন ৭ হাজার স্কয়ার মিটার। এখানে ২০ হাজার মুসল্লি একত্রে নামাজ আদায় করতে পারবেন। অটোম্যান নকশা ও কারুকার্যে মসজিদটি তৈরিতে প্রায় ৬ বছর সময় লেগেছে।
মসজিদটি সামাজিক ও ধর্মীয় কমপ্লেক্স হিসেবে ব্যবহার করা হবে। এর প্রাঙ্গণে ধর্মীয় শিক্ষা প্রদানের ব্যবস্থা থাকবে।
সুবিশাল ও দৃষ্টিনন্দন মসজিদটি নির্মাণের যাবতীয় খরচ বহন করেছে তুরস্ক সরকার।
বাংলাদেশ সময়: ১৬০২ ঘণ্টা, সেপ্টেম্বর ০২, ২০১৮
এইচএ/