কাবাঘর পরিস্কার করতে জমজম পানি, খাঁটি গোলাপ জল এবং উন্নত মানের সুগন্ধি ‘উদ’ ও কস্তুরি ইত্যাদি ব্যবহার করা হয়। কাবাঘর ধোয়ার জন্য ভেতরে প্রবেশের আগে বা পর একবার নফল তাওয়াফ এবং দুই রাকাত নফল নামাজ আদায় করা হয়।
সাধারণত কাবা শরিফ পরিস্কার করতে গোলাপের সুগন্ধিযুক্ত জমজমের পানি মেঝেতে ঢালা হয়, তারপর খালি হাতে খেজুরপাতা দিয়ে পরিস্কার করা হয়। পরিস্কার করার পর মেঝে ও দেয়াল কোমল সাদা কাপড় ও উন্নত মানের টিস্যু দিয়ে মোছা হয়। কাবা শরিফ ধোয়ার সময় প্রায় দুই ঘণ্টা দরজা খোলা রাখা হয়।
![...](https://www.banglanews24.com/media/imgAll/2018September/bg/kaba-120180925193514.jpg)
কাবা শরিফ বিশেষত শাবান মাসে ও অন্যান্য সময় ধোয়া হলেও কাবার গায়ে নতুন গিলাফ পরানো হয় জিলহজ মাসের ১০ তারিখে।
আজকের কার্যক্রমে সৌদি বাদশাহ সালমানের প্রতিনিধি হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন মক্কার গভর্নর যুবরাজ খালিদ আল-ফয়সাল।
যুবরাজ খালিদের সঙ্গে এ সময় ছিলেন পবিত্র কাবার ইমাম শায়খ আব্দুর রহমান আলে সুদাইস, ধর্মীয় বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিরা, বিশেষ জরুরি বাহিনীর প্রধান এবং হজ নিরাপত্তা বাহিনীর কমান্ডার ও অন্যান্য নিরাপত্তারক্ষীরা।
বাংলাদেশ সময়: ১৯২৫ ঘণ্টা, সেপ্টেম্বর ২৫, ২০১৮
এমএমইউ/এসএইচ