মসজিদটির পুনর্নির্মাণ ও সংস্কার প্রকল্পের কাজ শেষ হতে প্রায় দেড় বছর লেগেছে। মাটির তৈরি মসজিদটির সংস্কার কাজে কের্চেভ, পাম ট্রাঙ্কস ও অন্যান্য প্রাকৃতিক উপাদান ব্যবহার করা হয়েছে।
প্রাচীন এ মসজিদটির বেশ কিছু অংশ খসে পড়েছিল। পরে ব্রিটিশ কাউন্সিল এবং আন্তর্জাতিক পরিবেশ সংস্থার যৌথ তহবিলের মাধ্যমে মসজিদের মূল অংশ ও মিনারের পুরনো আদল পুনর্নির্মাণ করা হয়।
এছাড়াও ঐতিহাসিক সিওয়া ওয়াসিস শহরের কয়েকটি প্রত্নতাত্ত্বিক স্থানও সেদেশের সরকার পুনর্নির্মাণ করবে। সেগুলোর মধ্যে শালি শহরতলী অন্যতম। এটি মাটির তৈরি বিশ্বের প্রাচীনতম শহর হিসেবে স্বীকৃত। পাশাপাশি এটি অনন্য স্থাপত্যশিল্প, সাংস্কৃতিক ও সভ্যতা কেন্দ্রিক মিশরীয় ঐতিহ্যের প্রতিনিধিত্ব করে বিশ্বের দরবারে।
মিশরের পর্যটন ও প্রাচীন শিল্প মন্ত্রণালয় একটি প্রচারমূলক ক্যাম্পেইনে এটিকে দেশটির সবচেয়ে বিখ্যাত এবং অনিন্দ্যসুন্দর প্রাকৃতিক পর্যটনকেন্দ্র হিসেবে উল্লেখ করেছে।
সিওয়া ওয়াসিস নৈসর্গিক সৌন্দর্য, প্রাচীন নির্মাণশৈলী, স্থাপত্যকীর্তি ও বিস্তীর্ণ বালুময় ধু ধু অঞ্চলের কারণে পর্যটকদের কাছে বেশ জনপ্রিয় ও আকর্ষণীয়।
ইসলাম বিভাগে লেখা পাঠাতে মেইল করুন: [email protected]
বাংলাদেশ সময়: ১৯০৪ ঘণ্টা, অক্টোবর ০৭, ২০১৮
এমএমইউ/এসএইচ