শুক্রবার (০৫ এপ্রিল) থাইল্যান্ডের ব্যাংককে আয়োজিত থাইল্যান্ডের ইতিহাসে সর্ববৃহৎ ‘আন্তর্জাতিক মিলাদুন্নবী (সা.) সম্মেলন-২০১৯’ এ সে দেশের প্রধানমন্ত্রী সম্মাননামূলক এ ক্রেস্ট প্রদান করেন।
শায়েখ আহমাদ বিন ইউসুফের সঙ্গে মিসরের শাইখ ড. আহমাদ আহমাদ নাঈনাকেও সম্মাননা প্রদান করেছেন থাই প্রধানমন্ত্রী।
সম্মেলনে ব্রুনাই, কম্বোডিয়া, ইন্দোনেশিয়া, লাওস, মালয়েশিয়া, মায়ানমার, ফিলিপাইন, সিঙ্গাপুর, ভিয়েতনামসহ মোট ১২ দেশের প্রতিনিধিগন অংশগ্রহণ করেন। এছাড়াও বিভিন্ন দেশের রাষ্ট্রদূত, কূটনীতিক, থাইল্যান্ডের শীর্ষ ওলামায়ে কেরাম, মন্ত্রী সদস্যরা, বিমানবাহিনী, সেনাবাহিনীর ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাসহ বিভিন্ন ধর্মাবলম্বী মানুষ উপস্থিত ছিলেন।
থাইল্যান্ড ৫ লাখ ১৫ হাজার বর্গকিলোমিটারের দেশ। দেশটিতে লোক সংখ্যা সাড়ে সাত কোটির বেশি। ৯০ শতাংশেরও বেশি বৌদ্ধ ধর্মাবলম্বীর দেশ থাইল্যান্ডে ইসলাম, খ্রিস্টান, হিন্দু ও শিখ ধর্মের লোকেরা স্বাধীনভাবে ধর্ম-কর্ম করতে পারেন।
থাইল্যান্ডের মোট জনসংখ্যার মাত্র ২ শতাংশ মুসলিম। মিলাদুন্নবীর অনুষ্ঠান থাই মুসলমানদের কাছে একটি বড় ধর্মীয় অনুষ্ঠান। ‘সেন্ট্রাল ইসলামিক কমিটি অব থাইল্যান্ড’ মুসলমানদের সর্বোচ্চ ধর্মীয় কর্তৃপক্ষ। যা রাজাকর্তৃক স্বীকৃত এবং ইসলামি শিক্ষা, হজ, মসজিদ ব্যবস্থাপনা ও শরিয়া কোর্টসহ বিভিন্ন বিষয়ে রাজাকে পরামর্শ দিয়ে থাকেন।
লেখক: মিডিয়াসেল ইক্বরা
ইসলাম বিভাগে আপনিও লিখতে পারেন। লেখা পাঠাতে মেইল করুন: [email protected]
বাংলাদেশ সময়: ১৯৩১ ঘণ্টা, এপ্রিল ০৭, ২০১৯
এমএমইউ