বারবি ডল চেনে না কিংবা পছন্দ করেনা এমন শিশু খুঁজে পাওয়া সত্যি কঠিন। পুতুলপ্রেমী শিশুরা জীবনে একবার হলেও পেতে চায় বারবি।
সারা বিশ্বে বারবি ফ্যানদের কথা বিবেচনা করে তাইওয়ানের রাজধানী তাইপেতে গড়ে উঠেছে বিশ্বের প্রথম বারবি রেস্টুরেন্ট। ক্যাফেটিকে সাজানো হয়েছে বারবি লাইফটাইম বক্সের আদলে। বলা যায় এটি একটি বড় আকারের বারবি বক্স। ক্যাফের অভ্যন্তরে ব্যবহার করা হয়েছে বারবির পছন্দের গোলাপি ও ম্যাজেন্ডা রং দিয়ে।
স্লিম ফিগারের বারবিকে খাবারের ব্যাপারে সৌখিন বলে মনে না হলেও এখানকার মেনুবুকে রয়েছে চিকেন টোস্টবক্স, ফিলাডেল্ফিয়া স্টেক, সালাদ সেলমন বিউটি সালাদ, মেকারনস, হ্যাজেল নাট তিরামেসু প্রভৃতি মাজাদার খাবার।
মেনুগুলো নির্ধারণ করেছেন পেশাদার পুষ্টিবিদরা। এছাড়া আকর্ষণ হিসেবে রয়েছে বারবি-১২৮ নামের গোলাপি রঙের এক পানীয়। এখানে মেইন ডিশগুলোর দাম ৮ মার্কিন ডলার, যা বাংলাদেশি টাকায় পড়বে প্রায় সাড়ে ছয়শ’ টাকার মতো। ক্যাফের ওয়েটারদের সাজসজ্জাও বারবির মতো। মেয়েরা গোলাপি স্কার্ট আর সাদা মুকুট পরে।
রেস্টুরেন্টটির ভেতরে বারবির পোস্টার, গাঢ় গোলাপি রঙের সোফা, বারবির হাই হিল আকৃতির টেবিল চেয়ারগুলো গোলাপি রঙের শর্টস্কার্ট দিয়ে সাজানো।
এককথায় বারবিপ্রেমীরা এই ক্যাফেতে ঢুকলে মোহিত হবেন।
বাংলাদেশ সময়: ১২২৫ ঘণ্টা, জুলাই ০৫, ২০১৩
সম্পাদনা: আসিফ আজিজ, বিভাগীয় সম্পাদক, ইচ্ছেঘুড়ি[email protected]