রোববার (০৯ এপ্রিল) বিচারপতি কাজী রেজা-উল হক ও বিচারপতি মোহাম্মদ উল্লাহর হাইকোর্ট বেঞ্চ রুলসহ এই আদেশ দেন।
রুলে রিয়াজুল হককে সাময়িক বরখাস্তের চিঠি কেন অবৈধ ও বেআইনি হবে না, তা জানতে চেয়েছেন হাইকোর্ট।
চার সপ্তাহের মধ্যে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য, দুই সহ-উপাচার্য (শিক্ষা ও প্রশাসন), রেজিস্ট্রার, সামাজিক বিজ্ঞান অনুষদের ডিন ও বিভাগের চেয়ারম্যানকে রুলের জবাব দিতে বলা হয়েছে।
শুনানিতে রিয়াজুলের পক্ষে ছিলেন আইনজীবী জ্যোতির্ময় বড়ুয়া। তিনি বলেন, রিয়াজুল হকের সাময়িক রখাস্তের আদেশ ছয় মাসের জন্য স্থগিত করে রুল জারি করেছেন হাইকোর্ট। এই অধ্যাপকের বিরুদ্ধে উন্নয়ন অধ্যয়ন বিভাগের ছাত্র-ছাত্রীরা ক্লাসের মধ্যে ‘অশ্লীল চিত্র’ দেখানোর অভিযোগ করেছিলেন।
জ্যোর্তিময় বড়ুয়া বলেন, কী কারণে অধ্যাপক রিয়াজুল হককে বরখাস্ত করা হয়েছে সে বিষয়ে এখনও তিনি অন্ধকারে। তাকে কেবল সিন্ডিকেট কর্তৃক ২৭ ফেব্রুয়ারির সাময়িক বরখাস্তের আদেশ ৭ মার্চে দেওয়া হয়েছে। এর বাইরে আর কিছু জানা নেই। কোনো প্রকার স্বাভাবিক অভিযোগ ছাড়া তাকে বরখাস্ত করা হয়েছে। কোনো কারণ দর্শানোর নোটিশও দেওয়া হয়নি। তাই এটা অবৈধ। এ কারণে রিট করা হয়।
বাংলাদেশ সময়: ২০০৫ ঘণ্টা, এপ্রিল ০৯,২০১৭
ইএস/এমজেএফ