ফলে এনআরবিসি ব্যাংকের চেয়ারম্যান ও এমডিকে বাংলাদেশ ব্যাংকের নোটিশের জবাব দিতে হবে বলে জানান আইনজীবীরা।
আমানতকারীর স্বার্থ ও জনস্বার্থ রক্ষা করতে ব্যর্থ এবং ব্যাংকটি পরিচালনায় ব্যর্থ হওয়ায় গত ২০ মার্চ বাংলাদেশ ব্যাংক ওই দুইজনকে শো’কজ করেন।
এনআরবিসি ব্যাংকের চেয়ারম্যান ও এমডিকে ব্যাংক কোম্পানি আইনের ৪৬ ধারা অনুযায়ী এ নোটিশ দেওয়া হয়। ফরাছত আলীর বিরুদ্ধে কেন আইনি ব্যবস্থা নেওয়া হবে না ও দেওয়ান মুজিবর রহমানকে কেন অপসারণ করা হবে না, তা জানতে চাওয়া হয়েছে নোটিশে। নোটিশের জবাব ১০ দিনের মধ্যে দিতে বলা হয়।
এই নোটিশের বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে ফরাছত ও মুজিবর হাইকোর্টে রিট করলে ২৮ মার্চ হাইকোর্ট নোটিশের কার্যকারিতা স্থগিত করেন। এরপর এনআরবিসি ব্যাংকের একজন শেয়ারহোল্ডার এএম তুষার ইকবাল রহমান হাইকোর্টের আদেশের বিরুদ্ধে আপিল বিভাগে আবেদন করে।
এ আবেদনের শুনানি নিয়ে আপিল বিভাগ হাইকোর্টের আদেশ বাতিল করেন। ফলে নোটিশের জবাব দিতে হবে।
তুষার ইকবালের পক্ষে আইনজীবী ছিলেন ব্যারিস্টার ফজলে নূর তাপস ও ব্যারিস্টার মেহেদী হাসান চৌধুরী। এনআরবিসি ব্যাংকের চেয়ারম্যান ও এমডির পক্ষে ছিলেন ব্যারিস্টার রোকন উদ্দিন মাহমুদ।
বাংলাদেশ সময়: ২৩২৪ ঘণ্টা, এপ্রিল ১২, ২০১৭
ইএস/এমজেএফ