আগামী ০৫ জুন আদালতে হাজির হয়ে তাকে এর ব্যাখ্যা দিতে হবে।
রোববার (২৮ মে) বিচারপতি কাজী রেজা-উল হক ও বিচারপতি মোহাম্মদ উল্লাহ’র হাইকোর্ট বেঞ্চ এ আদেশ দেন।
এক রিট আবেদনের শুনানি নিয়ে গত ২৩ জানুয়ারি ভবনটি কি অবস্থায় আছে এবং ভবন সংস্কারে কি কি প্রয়োজন- সেসব বিষয়ে তদন্ত করে ২৩ মার্চের মধ্যে লিখিতভাবে প্রতিবেদন দিতে ওই তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলীকে নির্দেশ দেন হাইকোর্ট। একইসঙ্গে রুলও জারি করেন।
কিন্তু ওই সময়ের মধ্যে প্রতিবেদন না দেওয়ায় তাকে তলব করেন।
আদালতে রিট আবেদনের পক্ষে শুনানি করেন ব্যারিস্টার এ বি এম আলতাফ হোসেন।
গত ১৯ জানুয়ারি একটি ইংরেজি দৈনিক বিষয়টি নিয়ে প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়। ওই প্রতিবেদন যুক্ত করে ভবনটির সংস্কার ও সংরক্ষণ চেয়ে গত ২২ জানুয়ারি হাইকোর্টে রিট আবেদনটি করেন মানবাধিকার সংগঠন ‘সমাজের প্রতি যুব’র উদ্যোগ’র সভাপতি ইমতিয়াজ আহমেদ।
পরে ইমতিয়াজ আহমেদ বলেন, বীরশ্রেষ্ঠ হামিদুর রহমানের স্মৃতি ও মুক্তিযুদ্ধে তার আত্মদানের ইতিহাস সংরক্ষণে তিন শতাংশ জমিতে ১৯৮১ সালে এ ভবনটি গড়ে তোলা হয়। কিন্তু অযত্ন-অবহেলা ও সংস্কারের অভাবে এর সবকিছুই বিনষ্ট হতে যাচ্ছে। বিনষ্ট হওয়া থেকে ইতিহাস-ঐতিহ্য ও স্মৃতি রক্ষার স্বার্থেই হাইকোর্টে এ আবেদন জানানো হয়।
বাংলাদেশ সময়: ১৭৪০ ঘণ্টা, মে ২৮, ২০১৭
ইএস/এএসআর