সোমবার (১০ জুলাই) বিকেলে অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ-২ এ এস এম তাসকিনুল হকের আদালত এ গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি করেন।
৫ সাক্ষী মামলার বাদী তৃপ্তি ফিলিং স্টেশনের ম্যানেজার অমল কুমার রায়, মালিক ভবানী শংকর আগরওয়ালা, প্রত্যক্ষদর্শী আব্দুল মতিন, যুগল রায় ও রহমত আলীর সাক্ষ্যগ্রহণের দিন ধার্য ছিল সোমবার।
পরে সরকারপক্ষের আইনজীবী অতিরিক্ত পাবলিক প্রসিকিউটর কাজেমউদ্দীন আহমেদের আবেদনে আগামী ০৯ আগস্ট সাক্ষ্যগ্রহণের দিন পুনর্নির্ধারণ করে তাদেরকে আদালতে হাজির করতে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি করেন আদালত।
গ্রেফতার হয়ে কারাগারে থাকা ৬ জঙ্গি নব্য জেএমবির সদস্য ওসমান গনি (২৮), জোবায়ের হোসেন ওরফে শাহিন ওরফে হাওলাদার (২৫), সাদ্দাম হোসেন (২৫), আহসান হাবিব (৩২), রমজান আলী ওরফে সৈকত (২৪) ও আব্দুল খালেক ওরফে উমায়ের ওরফে মামাকে (২৬) কঠোর নিরাপত্তায় দুপুরে আদালতে হাজির করা হয়। সন্ধ্যায় ফের কারাগারে পাঠানো হয়।
দিনাজপুর সদর উপজেলার নতুন ভুষির বন্দর তৃপ্তি ফিলিং স্টেশনে ২০১৫ সালে ১০ ডিসেম্বর রাতে ডাকাতি করেন জঙ্গিরা। ৩টি মোটরসাইকেলে ৯ জন নব্য জেএমবির সদস্য সশস্ত্র অবস্থায় এসে ১ লাখ ৬৯ হাজার ২৮১ টাকা লুট করে নিয়ে যান। ফেরার সময় ধাওয়া দিয়ে ৭ জঙ্গিকে আটক করে জনতা। গণপিটুনিতে জঙ্গি সাব্বির হোসেন (৩০) মারা যান। বাকি দু’জন পলাতক।
বাংলাদেশ সময়: ২১৩০ ঘণ্টা, জুলাই ১০, ২০১৭
এএসআর