দুদকের আইনজীবী খুরশীদ আলম খান সোমবার সকালে বাংলানিউজকে এ তথ্য জানান।
গত ৩১ অক্টোবর বিচারপতি এম ইনায়েতুর রহিম ও বিচারপতি সহিদুল করিমের হাইকোর্ট বেঞ্চে ওই চিঠি নিয়ে জারি করা রুল শুনানি শেষে রায় ঘোষণার জন্য অপেক্ষমান (সিএভি)রাখা হয়।
এ রুল শুনানিতে বিচারপতি জয়নুল আবেদীনের পক্ষে ছিলেন আইনজীবী ব্যারিস্টার মঈনুল হোসেন। অ্যামিকাস কিউরি ছিলেন সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতি সভাপতি জয়নুল আবেদীন, অ্যাডভোকেট প্রবীর নিয়োগী ও এ এম আমিন উদ্দিন।
সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী মো. বদিউজ্জামান তফাদার সুপ্রিম কোর্টের অতিরিক্ত রেজিস্ট্রার অরুণাভ চক্রবর্তীর স্বাক্ষরিত গত ২৮ মার্চ দুদককে পাঠানো ওই চিঠিটি নজরে আনলে গত ৯ অক্টোবর এ রুল জারি করেন হাইকোর্ট।
একইসঙ্গে রুল শুনানির জন্য অ্যামিকাস কিউরি হিসেবে তিন জনকে নিয়োগ দেন।
দুদকে জয়নুল আবেদীনের দাখিল করা সম্পদ বিবরণীর সুষ্ঠু যাচাই ও অনুসন্ধানের কথা উল্লেখ করে তার চাকরির (বিচারপতি হিসেবে) মেয়াদ, সংশ্লিষ্ট রেকর্ডপত্র (যোগদানপত্র, অবসর গ্রহণের তারিখ সংবলিত কাগজপত্র) ও চাকরি সূত্রে বিভিন্ন (বেতন, ভাতা, অবসর সুবিধা ইত্যাদি) খাতে গৃহীত অর্থের বিবরণী (অর্থবছর হিসেবে) চেয়ে গত ২ মার্চ সুপ্রিম কোর্টের রেজিস্ট্রার জেনারেলকে চিঠি দেয় দুদক।
জবাবে ২৮ মার্চ সুপ্রিম কোর্ট দুদককে ওই চিঠি পাঠান।
বাংলাদেশ সময়: ১০২০ ঘণ্টা, নভেম্বর ১৩, ২০১৭
ইএস/জেডএম