প্রায় দুই’শ জনের দুটি আবেদনের শুনানি নিয়ে হাইকোর্টের পৃথক বেঞ্চ বৃহস্পতিবার (১৪ ডিসেম্বর) এ রুল জারি করেন।
রুলে আবেদনকারীদের চাকরি কেন রাজস্ব খাতে স্থানান্তরের নির্দেশ দেওয়া হবে না তা জানতে চেয়ে রুল জারি করেছেন হাইকোর্ট।
প্রাথমিক ও গণ শিক্ষা সচিব, প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক সংশ্লিষ্ট ছয়জনকে চার সপ্তাহের মধ্যে রুলের জবাব দিতে বলা হয়েছে।
ঢাকার সূত্রাপুরের লালচান সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের মো. মজিবুর রহমানসহ প্রায় দেড়শতাধিক ব্যক্তির আবেদনের শুনানি নিয়ে বিচারপতি মো. আশফাকুল ইসলাম ও বিচারপতি কে এম কামরুল কাদেরের হাইকোর্ট বেঞ্চ এবং বিচারপতি নাইমা হায়দার ও বিচারপতি জাফর আহমেদের হাইকোর্ট বেঞ্চ পিরোজপুরের অনুতোস দাসসহ ৩০ জনের বিষয়ে রুল জারি করেন।
আদালতে আবেদনকারী পক্ষে আইনজীবী ছিলেন অ্যাডভোকেট ইউসুফ হোসেন হুমায়ুন, মোহাম্মদ ছিদ্দিক উল্লাহ মিয়া ও নাসিরউদ্দিন খান সম্রাট।
আইনজীবীরা জানান, সরকার ২০১২ সালে সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে দপ্তরি কাম প্রহরী নিয়োগের জন্য নীতিমালা তৈরি করে। এরপর সারাদেশে ৩৬ হাজার ৯শ ৮৮টি পদ সৃষ্টির মাধ্যমে নিয়োগ দেওয়া হয়। সংশ্লিষ্টদের অস্থায়ী ভিত্তিতে নিয়োগ দেওয়া হয়। এ অবস্থায় রাজস্ব খাতে স্থানান্তর চেয়ে সংশ্লিষ্টরা রিট আবেদন দায়ের করেন।
বাংলাদেশ সময়: ১৭৫১ ঘণ্টা, ডিসেম্বর ১৪,২০১৭
ইএস/বিএস