মঙ্গলবার (২৯ জানুয়ারি) বিচারপতি মো. নজরুল ইসলাম তালুকদার ও বিচারপতি কে এম হাফিজুল আলমের হাইকোর্ট বেঞ্চ বুধবার রায়ের দিন নির্ধারণ করেন।
আদালতে বাবুল চিশতীর পক্ষে ছিলেন আইনজীবী ব্যারিস্টার শফিক আহমেদ ও ব্যারিস্টার মাহবুব শফিক।
দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) পক্ষে ছিলেন অ্যাডভোকেট খুরশীদ আলম খান।
পরে আমিন উদ্দিন মানিক জানান, ২০১৭ সালের ১৯ থেকে ২৮ আগস্ট পর্যন্ত লন্ডন ও আরব আমিরাত ভ্রমণ করেন বাবুল চিশতী। ক্ষমতার অপব্যবহারের মাধ্যমে ব্যাংকের প্রচলিত বিধি উপেক্ষা করে ব্যবসায়িক বৈঠকের নামে তিনি এ সফর করেন। এই সফরের মাধ্যমে ব্যাংকের ৯ লাখ ২৪ হাজার ৬শ’ ৭৩ টাকা আত্মসাতের অভিযোগে বাবুল চিশতীর বিরুদ্ধে গত বছর ৮ আগস্ট রাজধানীর গুলশান থানায় মামলা করে দুদক।
মামলার অভিযোগে বলা হয়, বিদেশে ব্যবসায়িক ওই সফরটি ছিল ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা কাজের অংশ। ব্যাংকের বিধি মোতাবেক ওই ভ্রমণে পরিচালনা পর্ষদের কোনো সদস্যের যাওয়ার সুযোগ নেই। তারপরও মাহবুবুল হক চিশতী অবৈধ প্রভাব খাটিয়ে সেই সফরে যান।
এ মামলায় গত বছর ৪ নভেম্বর ঢাকা মহানগর দায়রা জজ আদালত জামিন আবেদন খারিজ করেন। ওই আদেশের বিরুদ্ধে একই বছরের ১৮ নভেম্বর হাইকোর্টে জামিন আবেদন করেন বাবুল চিশতী। পরদিন ১৯ নভেম্বর হাইকোর্ট তাকে কেন জামিন দেওয়া হবে না তা জানতে চেয়ে রুল জারি করেন। মঙ্গলবার এ রুলের ওপর চূড়ান্ত শুনানি শেষ হয় বলে জানান আমিন উদ্দিন মানিক।
বাংলাদেশ সময়: ১৮৩৮ ঘণ্টা, জানুয়ারি ২৯, ২০১৯
ইএস/এমজেএফ