সোমবার (১৭ জুন) রাজধানীর ধানমন্ডিতে সংস্থাটির কার্যালয়ে এ তদন্ত প্রতিবেদনের সার সংক্ষেপ তুলে ধরেন তদন্ত সংস্থার প্রধান সমন্বয়ক মো. হান্নান খান।
এটি তদন্ত সংস্থার ৭১তম প্রতিবেদন।
গ্রেফতার ছয়জন হলেন- সুনামগঞ্জের শাল্লা থানার দৌলতপুরের মোহাম্মদ জুবায়ের মনির (৬২), একই থানার ঘুংগিয়ারগাঁও এলাকার মো. জাকির হোসেন (৬২), শশারকান্দা এলাকার মো. সিদ্দিকুর রহমান (৬১), উজানগাঁও এলাকার মো. তোতা মিয়া টেইলার (৮১), একই জেলার দিরাই থানার শ্যামারচর পশ্চিম দৌলতপুর এলাকার মো. আব্দুল জলিল (৭১) এবং মো. আব্দুর রশিদ (৬০)।
এদের মধ্যে মনির, সিদ্দিকুর, তোতা মিয়া ও রশিদ বিএনপির সমর্থক। জাকির শাল্লা উপজেলা বিএনপির সহ-সভাপতি এবং জলিল আগে বিএনপির সমর্থক হলেও এখন আওয়ামী লীগের সমর্থক বলে সংবাদ সম্মেলনে জানানো হয়।
পলাতক ৫ জনের নাম প্রকাশ করা হয়নি। এ ১১ জনের বিরুদ্ধে ২০১৬ সালের ১২ মার্চ থেকে তদন্ত শুরু হয়। আটক, নির্যাতন, লুটপাট, অপহরণ, ধর্ষণ, গণহত্যা ও অগ্নিসংযোগের মোট ৪টি অভিযোগ আনা হয়েছে। এর মধ্যে ৩৪ জনকে হত্যা, বীরঙ্গনা ৫ জন, আনুমানিক ৩০ বাড়িঘরে অগ্নিসংযোগ, ৩১ জনকে অপহরণ ও ১৪ জনকে নির্যাতনের কথা বলা হয়েছে।
বাংলাদেশ সময়: ১৫৩৬ ঘণ্টা, জুন ১৭, ২০১৯
ইএস/জেডএস