রোববার (২০ অক্টোবর) ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট সাদবীর ইয়াসির আহসান চৌধুরী তাদের কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন।
দুই দফায় রিমান্ড শেষে রোববার তাদের আদালতে হাজির করা হয়।
গত ৯ অক্টোবর রাজধানীর সবুজবাগ থেকে ছাত্রলীগের বহিষ্কৃত উপ-আইন সম্পাদক অমিতকে গ্রেফতার করে ডিবি।
পরদিন প্রথম দফায় অমিতের পাঁচদিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন আদালত। এরপর গত ১৭ অক্টোবর দ্বিতীয় দফায় তাকে তিনদিনের রিমান্ডে পাঠানো হয়।
অপরদিকে মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং দ্বিতীয়বর্ষের ছাত্র রাফাতকে গত ৮ অক্টোবর রাজধানীর ঝিগাতলা এলাকা থেকে গ্রেফতার করে গোয়েন্দা পুলিশ। পরদিন আদালতে হাজির করা হলে তার পাঁচদিনের রিমান্ড মঞ্জুর করা হয়।
গত ১৫ অক্টোবর দ্বিতীয় দফায় তার চারদিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন আদালত।
গত ৬ অক্টোবর দিনগত রাতে আবরারকে পিটিয়ে হত্যা করে ছাত্রলীগ নেতাকর্মীরা। পরে শেরেবাংলা হলের দ্বিতীয়তলা থেকে অচেতন অবস্থায় উদ্ধার করে ঢাকা তাকে মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে যান সহপাঠীরা। এসময় কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।
এ ঘটনায় নিহতের বাবা মো. বরকত উল্লাহ চকবাজার থানায় ১৯ জনকে আসামি করে একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন।
বাংলাদেশ সময়: ১৬৪৮ ঘণ্টা, অক্টোবর ২০, ২০১৯
কেআই/এএ