রোববার (২৭ অক্টোবর) ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট সত্যব্রত শিকদার তাকে কারাগারে পাঠান।
এ মামলায় গত ১৫ অক্টোবর আরমানের পাঁচ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করা হয়েছিল।
গত ৫ অক্টোবর দিনগত গভীর রাতে কুমিল্লার চৌদ্দগ্রাম থানার আলকরা ইউনিয়নের কুঞ্জশ্রীপুর গ্রামে অভিযান চালায় র্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়ন (র্যাব)। ওই গ্রামের মনির চৌধুরীর বাড়ি থেকে যুবলীগ ঢাকা মহানগর দক্ষিণের সভাপতি সম্রাট ও তর সহযোগী আরমানকে আটক করা হয়। পরদিন তাদের নিয়ে রাজধানীতে নিজ নিজ বাড়িতে অভিযান চালায় র্যাব।
এছাড়া মদ্যপ অবস্থায় পেয়ে আটকের সময়ই আরমানকে ছয়মাসের কারাদণ্ড দেন র্যাবের ভ্রাম্যমাণ আদালত। আর কাকরাইলের কার্যালয়ে বন্যপ্রাণীর চামড়া সংরক্ষণের দায়ে সম্রাটকেও একই মেয়াদে সাজা দেওয়া হয়। এরপর তাদেরকে কারাগারে পাঠানো হয়।
গত ৭ অক্টোবর বিকেল সাড়ে ৪টার দিকে রমনা মডেল থানায় র্যাব-১ এর ডিএডি আব্দুল খালেক বাদী হয়ে সম্রাটের নামে অস্ত্র ও মাদক আইনে পৃথক দুটি মামলা করেন। এর মধ্যে যুবলীগের সহ-সভাপতি এনামুল হক আরমানকে মাদক মামলায় আসামি করা হয়।
বাংলাদেশ সময়: ১৫৩০ ঘণ্টা, অক্টোবর ২৭, ২০১৯
কেআই/ওএইচ/