ওই শিক্ষার্থীদের করা রিট আবেদনের শুনানি নিয়ে মঙ্গলবার (২৪ ডিসেম্বর) বিচারপতি জেবিএম হাসান ও বিচারপতি মো. খায়রুল আলমের হাইকোর্টের অবকাশকালীন বেঞ্চ রুলসহ এ আদেশ দেন।
আদালতে আবেদনের পক্ষে ছিলেন ব্যারিস্টার অনীক আর হক, আইনজীবী নাহিদ সুলতানা যুথী ও শাকিলা রওশন।
পরে নুর উস সাদিক বলেন, রুলটা যদি পরে খারিজ হয়ে যায় তবে এ পরীক্ষার কোনো মূল্য থাকবে না।
আইনজীবীরা জানান, র্যাগিংয়ের ঘটনায় জড়িত থাকার অভিযোগে বুয়েট এসব শিক্ষার্থীকে অ্যাকাডেমিক কার্যক্রম থেকে বিভিন্ন মেয়াদে ও আবাসিক হল থেকে আজীবনের জন্য বহিষ্কার করে।
বিশ্ববিদ্যালয়ের বোর্ড অব রেসিডেন্স অ্যান্ড ডিসিপ্লিন কমিটির সিদ্ধান্ত অনুযায়ী তাদের এ শাস্তি দেওয়া হয়। এর বিরুদ্ধে বহিষ্কৃত শিক্ষার্থীরা অ্যাকাডেমিক কাউন্সিলে আপিল করলে তা খারিজ হয়ে যায়। পরে এর বৈধতা নিয়ে তারা পৃথক রিট করেন।
রুলে তাদের আপিল খারিজ করে অ্যাকাডেমিক কাউন্সিলের সিদ্ধান্ত কেন বেআইনি হবে না তা জানতে চাওয়া হয়েছে। অ্যাকাডেমিক কাউন্সিলের চেয়ারম্যান ও ছাত্রকল্যাণ পরিদপ্তরের পরিচালকসহ বিবাদীদের রুলের জবাব দিতে বলা হয়েছে।
আবেদনকারী শিক্ষার্থীরা হলেন মির্জা মোহাম্মদ গালিব, মো. জাহিদুল ইসলাম, মো. মুন্তাসিম, আসিফ মাহমুদ, মুনতাসির আহমেদ, আনফালুর রহমান, অর্ণব চৌধুরী, নাহিদ আহমেদ, তানভীর হাসনাইন ও মোহিবুল্লাহ।
বাংলাদেশ সময়: ২২৪০ ঘন্টা, ডিসেম্বর ২৪, ২০১৯
ইএস/একে