বুধবার (২৯ জানুয়ারি) বিচারপতি মো. নজরুল ইসলাম তালুকদার ও বিচারপতি কে এম হাফিজুল আলমের হাইকোর্ট বেঞ্চ এ রায় দেন।
একইসঙ্গে এ মামলার তদন্ত ছয় মাসের মধ্যে সম্পন্ন করতে বলেছেন।
আদালত দুদকের পক্ষে শুনানি করেন মো. খুরশীদ আলম খান। রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল একেএম আমিন উদ্দিন মানিক ও সহকারী অ্যাটর্নি জেনারেল হেলেনা বেগম চায়না।
রায়ের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন দুদক আইনজীবী খুরশীদ আলম খান। গত বছরের ডিসেম্বর মাসে তার জামিন প্রশ্নে হাইকোর্ট রুল জারি করেছিলেন।
ঘটনার বিবরণী উল্লেখ করে আমিন উদ্দিন মানিক জানান, ডিআইজি বজলুর রশিদ অবৈধ সম্পদের অর্থ থেকে রাজধানীর সিদ্বেশ্বরীতে তিন কোটি আট লাখ টাকা দিয়ে একটি ফ্ল্যাট কেনেন।
এ বিষয়ে দুদক সম্মিলিত ঢাকা জেলা কার্যালয়-১ এ দুদকের উপ-পরিচালক সালাহউদ্দিন বাদী হয়ে অসাধু উপায়ে অর্থ উপার্জনের অভিযোগে দুদক আইনের ২৭ (১) ধারায় মামলা দায়ের করেন।
এজাহারে বলা হয়, ঢাকার সিদ্বেশ্বরী রোডে একটি হাউজিং প্রকল্পের দুই হাজার ৯৮১ বর্গফুট আয়তনের একটি অ্যাপার্টমেন্ট কেনেন বজলুর রশীদ। এর দাম হিসাবে পরিশোধ করা তিন কোটি ৮ লাখ টাকার কোনো বৈধ উৎস তিনি প্রদর্শন করতে পারেননি।
গতবছর ২০ অক্টোবর দুপুরে দুদক পরিচালক মো. ইউসুফের নেতৃত্বে একটি টিম তাকে গ্রেফতার করে। ওইদিন তাকে আদালতে হাজির করা হলে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন।
বাংলাদেশ সময়: ১৭১০ ঘণ্টা, জানুয়ারি ২৯, ২০২০
ইএস/এএ