ঢাকা, মঙ্গলবার, ১১ অগ্রহায়ণ ১৪৩১, ২৬ নভেম্বর ২০২৪, ২৪ জমাদিউল আউয়াল ১৪৪৬

আইন ও আদালত

হত্যাচেষ্টার ষড়যন্ত্র: সাক্ষ্য দিলেন সজীব ওয়াজেদ জয়

স্টাফ করেসপন্ডেন্ট | বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম
আপডেট: ১৬১৪ ঘণ্টা, নভেম্বর ১৩, ২০২২
হত্যাচেষ্টার ষড়যন্ত্র: সাক্ষ্য দিলেন সজীব ওয়াজেদ জয় সিএমএম আদালতে সজীব ওয়াজেদ জয়

ঢাকা: অপহরণের মাধ্যমে হত্যাচেষ্টা ষড়যন্ত্র মামলায় সাংবাদিক শফিক রেহমানসহ পাঁচজনের বিরুদ্ধে আধা ঘণ্টাব্যাপী সাক্ষ্য দিলেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ছেলে ও তার তথ্যপ্রযুক্তি বিষয়ক উপদেষ্টা সজীব ওয়াজেদ জয়।

রোববার (১৩ নভেম্বর) দুপুর ৩টা ২০ মিনিটে সিএমএম আদালতে এসে পৌঁছান তিনি।

এরপর বেলা সাড়ে তিনটার আগে সাক্ষ্য দিতে শুরু করেন সজীব ওয়াজেদ জয়। আধা ঘণ্টাব্যাপী সাক্ষ্য দেওয়া শেষে বেলা ৩টা ৫৮ মিনিটে এজলাস থেকে নেমে যান তিনি। বিকেল ৪টার পরপর তিনি আদালত এলাকা ত্যাগ করেন।

সজীব ওয়াজেদ জয়ের আদালতে আগমন উপলক্ষে কঠোর নিরাপত্তা ব্যবস্থা নেওয়া হয় ঢাকার সিএমএম আদালতে।

এ মামলায় বিচার শুরুর পর ইতোমধ্যে ১৫ জন সাক্ষীর মধ্যে ৯ জন আদালতে সাক্ষ্য দিয়েছেন।

মামলার অপর আসামিরা হলেন—দৈনিক আমার দেশ পত্রিকার ভারপ্রাপ্ত সম্পাদক মাহমুদুর রহমান, জাতীয়তাবাদী সামাজিক সাংস্কৃতিক সংস্থার (জাসাস) সহ-সভাপতি মোহাম্মদ উল্লাহ মামুন, তার ছেলে রিজভী আহাম্মেদ ওরফে সিজার এবং যুক্তরাষ্ট্রপ্রবাসী ব্যবসায়ী মিজানুর রহমান ভূঁইয়া।

মামলার অভিযোগ থেকে জানা যায়, ২০১১ সালের সেপ্টেম্বরের আগে যে কোনো সময় থেকে এ পর্যন্ত বিএনপির সাংস্কৃতিক সংগঠন জাসাসের সহ-সভাপতি মোহাম্মদ উল্লাহ মামুনসহ বিএনপি ও বিএনপির নেতৃত্বাধীন জোটভুক্ত অন্যান্য দলের উচ্চপর্যায়ের নেতারা রাজধানীর পল্টনের জাসাস কার্যালয়ে, যুক্তরাষ্ট্রের নিউইয়র্ক শহরে, যুক্তরাজ্য ও বাংলাদেশের বিভিন্ন এলাকার আসামিরা একত্রিত হয়ে যোগসাজশে প্রধানমন্ত্রীর ছেলে সজীব ওয়াজেদ জয়কে যুক্তরাষ্ট্রে অপহরণ করে হত্যার ষড়যন্ত্র করেন।

ওই ঘটনায় ডিবি পুলিশের পরিদর্শক ফজলুর রহমান ২০১৫ সালের ৩ আগস্ট বাদী হয়ে পল্টন মডেল থানায় মামলাটি করেন। ২০১৮ সালের ১৯ ফেব্রুয়ারি সাংবাদিক শফিক রেহমানসহ পাঁচজনের বিরুদ্ধে আদালতে অভিযোগপত্র দিয়েছে পুলিশ।

আরও পড়ুন:
সাক্ষ্য দিতে আদালতে সজীব ওয়াজেদ জয়

বাংলাদেশ সময়: ১৬১৩ ঘণ্টা, নভেম্বর ১৩, ২০২২
কেআই/এমজেএফ

বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম'র প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।