ঢাকা, শনিবার, ১ অগ্রহায়ণ ১৪৩১, ১৬ নভেম্বর ২০২৪, ১৪ জমাদিউল আউয়াল ১৪৪৬

জাতীয়

ক্যান্ডিতে কারুশিল্প পরিষদের দপ্তর পরিদর্শন করলেন স্পিকার

স্পেশাল করেসপন্ডেন্ট  | বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম
আপডেট: ১৮২১ ঘণ্টা, সেপ্টেম্বর ১৬, ২০২৩
ক্যান্ডিতে কারুশিল্প পরিষদের দপ্তর পরিদর্শন করলেন স্পিকার ক্যান্ডিতে কারুশিল্প পরিষদের দপ্তর পরিদর্শনে জাতীয় সংসদের স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী।

ঢাকা: শ্রীলঙ্কার ক্যান্ডিতে অবস্থিত জাতীয় কারুশিল্প পরিষদের দপ্তর ও প্রশিক্ষণ কেন্দ্র পরিদর্শন করেছেন জাতীয় সংসদের স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী। এ সময় তিনি হস্তশিল্পের সংরক্ষণ, উন্নয়ন, ও প্রচারে পারস্পরিক সহযোগিতার ওপর গুরুত্ব দেন।



শনিবার (১৬ সেপ্টেম্বর) এ কারুশিল্প পরিষদের দপ্তর পরিদর্শন করেন স্পিকার।

জাতীয় সংসদ সচিবালয়ের এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।

এ সময় স্পিকার বলেন, বাংলাদেশ আবহমানকাল থেকেই হস্ত ও কারুশিল্পে সমৃদ্ধ। ঐতিহ্যবাহী ও সাংস্কৃতিকভাবে গুরুত্বপূর্ণ স্থানীয় হস্তশিল্পের সংরক্ষণ, উন্নয়ন, ও প্রচারে পারস্পরিক সহযোগিতা বাড়াতে হবে। সারাবিশ্বে হস্ত ও কারুশিল্পের চাহিদা রয়েছে। তাই হস্ত ও কারুশিল্পীদের স্বীয় পেশায় সংযুক্ত রাখতে প্রশিক্ষণসহ তাদের অর্থনৈতিক ও সামাজিক মর্যাদা বাড়ানো প্রয়োজন।

বাংলাদেশ ও শ্রীলংকার জনগণের মধ্যে সৌহার্দপূর্ণ সম্পর্ক এবং হস্ত ও কারুশিল্পে সাদৃশ্য রয়েছে উল্লেখ করে স্পিকার বলেন, হস্ত ও কারুশিল্পে উভয় দেশের মধ্যে বর্তমানে বিদ্যমান সম্প্রীতি ও সহযোগিতা বাড়াতে জোর দিতে হবে।

স্পিকার জাতীয় কারুশিল্প পরিষদের দপ্তর ও বাটিক, রাশ ও রিড, হ্যান্ডলুম এবং ববিন লেস প্রশিক্ষণকেন্দ্র পরিদর্শনকালে প্রশিক্ষণার্থীরা স্পিকারকে বাটিক কাপড়সহ বিভিন্ন পণ্য তৈরির প্রক্রিয়া ব্যাখ্যা করেন।

স্পিকার প্রশিক্ষণার্থীদের সঙ্গে বাস্তব অভিজ্ঞতা বিনিময় করেন এবং তাদের কার্যক্রমের প্রশংসা করেন।

এ সময় শ্রীলংকায় নিযুক্ত বাংলাদেশের হাইকমিশনার তারেক মো. আরিফুল ইসলাম এবং বাংলাদেশ জাতীয় সংসদ সচিবালয়ের উপসচিব মোহাম্মদ রাশেদ ইকবাল চৌধুরীসহ জাতীয় কারুশিল্প পরিষদের কর্মকর্তারা, প্রশিক্ষক ও প্রশিক্ষণার্থীরা উপস্থিত ছিলেন।
 

বাংলাদেশ সময়: ১৮১৪ ঘণ্টা, সেপ্টেম্বর ১৬, ২০২৩
এসকে/এএটি

বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম'র প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।